বুরো বাংলাদেশ এনজিও লোন পদ্ধতি

আপনারা অনেকেই আছেন যারা নিজের বুরো বাংলাদেশ ব্যবসা বা নতুন বাড়ি নির্মাণ করার জন্য বুরো বাংলাদেশ এনজিও থেকে লোন নিতে চাচ্ছেন? বা জানতে চাচ্ছেন বুরো বাংলাদেশ এনজিও লোন পদ্ধতি সম্পর্কে। তাহলে আজকের পোস্টটি আপনার জন্য। কারণ এ মধ্যে পোস্টের আমরা জানবো বুরো বাংলাদেশ এনজিও কি ভাবে লোন দেয় বা লোন নেওয়ার পদ্ধতি সম্পর্কে এবং সুদের হার কত?

বুরো বাংলাদেশ এনজিও লোন পদ্ধতি

বুরো বাংলাদেশ এনজিও বিশ্বের অন্যতম বৃহত্তম উন্নয়ন সংস্থা হিসেবে পরিচিত, যা দরিদ্র ও নিম্নআয়ের জনগণের জীবনমান উন্নয়নে বিভিন্ন সেবা প্রদান করে থাকে। তাদের মাইক্রোফাইন্যান্স বা ক্ষুদ্রঋণ কর্মসূচি দরিদ্র জনগোষ্ঠীকে স্বনির্ভর হতে সহায়তা করে। বুরো বাংলাদেশ এনজিও লোন পদ্ধতির মূল ধারণা হলো ক্ষুদ্র ঋণের মাধ্যমে দরিদ্র জনগণের কর্মসংস্থান সৃষ্টির সুযোগ করে দেওয়া, যাতে তারা অর্থনৈতিক ভাবে স্বাবলম্বী হতে পারে।

সুতরাং, আপনার যদি বুরো বাংলাদেশ এনজিও লোন পদ্ধতি সম্পর্কে ও সুদের হার সম্পর্কিত প্রাসঙ্গিক এবং আরও অনেক কিছু জানতে আমাদের সাথে থাকুন।

পোস্ট সূচিপত্র.

বুরো বাংলাদেশ এনজিও

‘বুরো বাংলাদেশ’ বাংলাদেশের সবচেয়ে ভালো এনজিও সমূহের একটি। এটি জাতীয় পর্যায়ের এনজিও (বেসরকারি সংস্থা), যেটা বাংলাদেশে দরিদ্র এবং নিম্ন-মধ্যম আয়ের জনগোষ্ঠীর আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের জন্য কাজ করে থাকে। ১৯৯০ সালে প্রতিষ্ঠিত হওয়া পর থেকে গত ৩৪ বছর পর্যন্ত তাদের সেবা বাংলাদেশের সাধারণ জনগণদের দিয়ে যাচ্ছে।

বুরো বাংলাদেশ এনজিও বিভিন্ন প্রোগ্রামের মাধ্যমে স্থানীয় পর্যায়ে আর্থিক অন্তর্ভুক্তি, স্বাস্থ্যসেবা, শিক্ষা, এবং কৃষি উন্নয়নসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহায়তা প্রদান করে থাকে। তাছাড়া এখানে আপনি ক্ষুদ্রঋণ গ্রহণ করতে পারবেন। এখান থেকে যে শুধু ক্ষুদ্র ঋণ গ্রহণ করতে পারবেন তা কিন্তু নয়। তারা আরও অনেক সেবা প্রদান করে থাকে।

যেমন রেমিট্যান্স গ্রহণ, সঞ্চয় সেবা, প্রশিক্ষণ, এমনকি তাদের কাছ থেকে ঋণ নিয়ে আপনি যে কোনো ধরনের ব্যবসা শুরু করতে পারবেন।

বুরো বাংলাদেশ এনজিও লোন পদ্ধতি ২০২৫

বুরো বাংলাদেশ এনজিও মূল লক্ষ্য হচ্ছে তাদের লোন পদ্ধতির মাধ্যমে দরিদ্র এবং গ্রামীণ নিম্ন আয়ের মানুষের আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন ও নিজেকে স্বাবলম্বী হিসাবে গড়ে তোলতে পারে। এছাড়াও তাদের গ্রাহকদের জন্য সহজ ও কার্যকর লোন পদ্ধতি গ্রহণ করেছে যেটার মাধ্যমে দরিদ্র ও নিম্ন আয়ের মানুষের আয় বৃদ্ধিতে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।

মূলত বুরো বাংলাদেশ এনজিও থেকে লোন পেতে হলে আবেদনকারীকে প্রথমে বুরো বাংলাদেশের সদস্যপদ গ্রহণ করতে হয়। সদস্যপদ পাওয়ার পর নির্দিষ্ট কাগজপত্র ও প্রয়োজনীয় শর্তপূরণ করে লোনের জন্য আবেদন করা যায়। লোনের ধরন অনুযায়ী শর্ত এবং প্রক্রিয়া ভিন্ন হতে পারে যেমন-

  • সাধারণ ঋণঃ  দরিদ্র ও নিম্ন আয়ের ব্যক্তিদের বিভিন্ন প্রয়োজন অনুসারে সাধারণ  ঋণ প্রদান করা হয়। ব্যবসা বা আয় বৃদ্ধিমুলক কোনো কাজ করার জন্য এই ঋণ গ্রহণ করতে পারবেন। কিংবা ব্যবসার জন্য মূলধনের প্রয়োজন হলেও এই ঋণ নেওয়া যাবে। গ্রাহকরা ২০ হাজার থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ ২ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ঋণ নিতে পারবে।
  • কৃষি ঋণঃ কৃষকদের নগদ অর্থ সহায়তা ও নতুন প্রযুক্তি বা মালামাল ক্রয় করার জন্য সহায়তা করতে এই কৃষি ঋণ প্রদান করা হয়। ঋণগ্রহীতার আর্থিক অবস্থা ও সক্ষমতার উপর ভিত্তি করে এই কৃষি ঋণ প্রদান করা হবে। 
  • এসএমই ঋণঃ ছোট ও মাঝারি ব্যবসায়ী বা উদ্যোক্তাদের জন্য এই ঋণ প্রদান করা হয় এবং এই ঋণটি ব্যবসা পরিচালনার জন্য বেশি ভাগ প্রদান করা হয়ে থাকে।
  • মহিলা উদ্যোক্তা ঋণঃ বিশেষ করে নারী উদ্যোক্তাদের ব্যবসায়িক সহায়তার জন্য এই ঋণ দেওয়া হয়। যেন তারা এ ঋণ গ্রহণ করে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত ও সাবলম্বী হিসেবে গড়ে তুলতে পারে।
  • পানি ও পয়ঃনিষ্কাশন ঋণঃ মূলত গ্রামীণ দরিদ্র মানুষদের জন্য পানীয় জল ও স্যানিটেশনের জন্য এই ঋণ দেওয়া হয়।
  • দুর্যোগ ঋণঃ প্রাকৃতিক দুর্যোগের পর ঘরবাড়ি মেরামত ও জরুরি প্রয়োজন সাহায্য প্রদানের জন্য এই ঋণ দেওয়া হয়।
  • ইলেকট্রনিক প্রোডাক্ট ঋণঃ সমাজের যেকোনো স্তরের যে কোন ব্যক্তি টিভি, ফ্রিজ ও অন্যান্য ইলেকট্রনিকস ক্রয় করার জিন্য এই ঋণ নিতে পারেন। 

এছাড়া, বুরো বাংলাদেশ ডিজিটাল ঋণ সুবিধাও প্রদান করছে, যা সহজে এবং দ্রুত পাওয়া যায়। বুরো বাংলাদেশ সরাসরি মাঠ পর্যায়ে কাজ করে তাই এই লোন গ্রহণের ক্ষেত্রে স্থানীয় শাখায় যোগাযোগ এবং যাচাই-বাছাই প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার মাধ্যমে লোন প্রদান নিশ্চিত করা হয়। ঋণ বিতরণের পর নির্দিষ্ট কিস্তিতে ঋণ পরিশোধ করতে হয় যেটা আবেদনকারীর আর্থিক সক্ষমতা অনুযায়ী নির্ধারণ করা হয়।

বুরো বাংলাদেশ এনজিও লোন নেওয়ার যোগ্যতা

আমরা অনেকেই বিপদে আপদে পড়ে নানান কারণে ব্যাংক থেকে লোন নিয়ে থাকি। এক্ষেত্রে আমরা বেশির ভাগ মানুষই বাংলাদেশের অন্যতম জনপ্রিয় বুরো বাংলাদেশ এনজিও থেকে লোন নিয়ে থাকি। কিন্তু এখানে একটি প্রশ্ন থেকে যায়। আমাদের মাঝে যে কেউ চাইলেই কি এনজিও থেকে লোন নিতে পারব কি? না পারবেন না।

বুরো বাংলাদেশ এনজিও থেকে লোন নেওয়ার জন্য অবশ্যই আপনার মাঝে কিছু যোগ্যতা থাকতে হবে। কারণ সঠিক যোগ্যতা না থাকলে বুরো বাংলাদেশ এনজিও কখনই লোন প্রদান করবে না। তো  চলুন জেনে নেওয়া যাক বুরো বাংলাদেশ এনজিও থেকে লোন নেওয়ার জন্য কি কি যোগ্যতা থাকতে হবে-

  • প্রথমত  বুরো বাংলাদেশ এনজিও হতে লোন নেওয়ার জন্য আপনার বয়স সর্বনিম্ন ১৮ থেকে ৬৫ এর মধ্যে হতে হবে।
  • বুরো বাংলাদেশ এনজিও থেকে লোন নিতে হলে আপনাকে বিবাহিত হতে হবে।
  • আপনি বুরো বাংলাদেশ এনজিও এর যে শাখা হতে লোন নিবেন অবশ্যই আপনাকে সেই শাখার সদস্য হতে হবে।
  • যেখান থেকে লোন নিবেন সেই অঞ্চলের স্থায়ী বাসিন্দা হতে হবে।
  • আপনি যে বুরো বাংলাদেশ এনজিওর শাখা থেকে ঋণ নিবেন সে শাখার আপনাকে সঞ্চয় এবং জমানত হিসাবে কিছু টাকা জমা রাখতে হবে।
  • বুরো বাংলাদেশ এনজিও থেকে লোন নিতে হলে আপনার কাছে প্রয়োজনীয় কিছু ডকুমেন্ট  থাকতে হবে। যেমন, ভোটার আইডি কার্ড কিংবা পাসপোর্ট সাইজের ছবি।

বুরো বাংলাদেশ এনজিও লোন পাওয়ার জন্য কাগজপত্র

বুরো বাংলাদেশ এনজিও থেকে লোন পাওয়ার জন্য কিছু নির্দিষ্ট কাগজপত্র দরকার হয়। এখানে সাধারণত যা লাগতে পারে তার একটি তালিকা দেওয়া হলো-

  • জাতীয় পরিচয়পত্রের কপি: আবেদনকারীর জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি জমা দিতে হবে।
  • জন্ম নিবন্ধন সনদ (যদি প্রযোজ্য হয়): জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি না থাকে তাহলে জন্ম নিবন্ধনের একটি ফটোকপি জমা দিতে হতে পারে।
  • পাসপোর্ট সাইজের ছবি: আবেদনকারীর সাম্প্রতিক পাসপোর্ট সাইজের ছবির প্রয়োজন।
  • আয়ের প্রমাণপত্র: আবেদনকারীর আয়ের উৎস সম্পর্কে প্রমাণ দিতে হবে (যেমন, বেতন স্লিপ, ব্যবসার নথি ইত্যাদি)।
  • ঠিকানার প্রমাণপত্র: ঠিকানার প্রমাণপত্র হিসেবে বিদ্যুৎ বিল, গ্যাস বিল বা অন্য কোনো সরকারি প্রমাণপত্র প্রয়োজন।
  • ব্যবসার নথি (যদি ব্যবসার জন্য লোন প্রয়োজন হয়): ব্যবসার রেজিস্ট্রেশন সনদ, ব্যবসার আয়ের প্রমাণ ইত্যাদি।
  • ব্যাংক স্টেটমেন্ট:  যদি ৫০ হাজার টাকার উপরে লোন নিতে চান তাহলে আবেদনকারীর ব্যাংক স্টেটমেন্ট ৩ থেকে ৬ মাসের জমা দিতে হতে পারে।
  • লোনের উদ্দেশ্য সম্পর্কে বিবরণ: কেন লোন নেওয়া হচ্ছে এবং কীভাবে তা ব্যবহার করা হবে, এর একটি স্পষ্ট বিবরণ দিতে হবে।

বুরো বাংলাদেশ এনজিও ঋণ সুদের হার

উপরে উল্লেখিত আলোচনায় বুরো বাংলাদেশ এনজিও থেকে লোন পাওয়ার উপায় সম্পর্কে জেনেছি এখন আরো জানবো বুরো বাংলাদেশ এনজিওর সুদের হার কত? বুরো বাংলাদেশএনজিও কর্তৃক সুদের হার সর্বোচ্চ ২৪.০০% হয়ে থাকে ও সর্বনিম্ন ১৮% হয়ে থাকে।

মূলত বুরো বাংলাদেশ এনজিওর লোন পদ্ধতি অনুসারে সুদের হার হলো-

  • সাধারণ ঋণঃ সুদের হার ২৪% এবং ১ বছরের মেয়াদে লোন পরিশোধ করতে হয়।
  • কৃষি ঋণঃ সুদের হার ২৪% সাপ্তাহিক বা মাসিক  ভাবে ঋণের টাকা পরিশোধ করতে হবে। ঋণ পরিশোধের মেয়াদ ১ থেকে ৩ বছর।

  • এসএমই ঋণঃ সুদের হার ২৪%  ঋণের উপর ও গ্রাহকের অবস্থার উপর ভিত্তি করে ঋণ পরিশোধের জন্য ১ থেকে ৩ বছর সময় প্রদান করে থাকে।

  • জরুরি ঋণঃ সুদের হার ২৪% পরিশোধের জন্য ৩ মাস পর্যন্ত সময় পেতে পারেন। কিস্তি প্রদান করতে হবে সাপ্তাহিক বা মাসিক ভাবে।

  • মহিলা উদ্যোক্তা ঋণঃ  সুদের হার ২৪% যা সাপ্তাহিক বা মাসিক কিস্তিতে পরিশোধ করার জন্য এক বছরের সময় প্রদান করা হয়/ 
  • পানি ও পয়ঃনিষ্কাশন ঋণঃ সুদের হার ২৪% সাপ্তাহিক বা মাসিকভাবে কিস্তি পরিশোধের জন্য ১ বছর সময় প্রদান করে থাকে।
  • দুর্যোগ ঋণঃ সুদের হার ১৮% পরিশোধ করার জন্য সময়সীমা ১ বছর প্রদান করা হয়। 
  • ইলেকট্রনিক প্রোডাক্ট ঋণঃ সুদের হার ২৪% মেয়াদ ৩ মাস,৬ মাস,৯ মাস বা ১ বছর প্রদান করা হয়। 

বুরো বাংলাদেশ এনজিও কত টাকা লোন দিয়ে থাকে?

সাধারণত বুরো বাংলাদেশ এনজিও লোন প্রদান করার ক্ষেত্রে ৫,০০০ টাকা থেকে শুরু করে ২০,০০,০০০ টাকা পর্যন্ত লোন দিয়ে থাকে। তবে অনেকেই বেশি টাকা লোন নিতে হলে অনেক ধরনের কাগজ প্রয়োজন হয়ে থাকে। যেমন আপনার ব্যাংক একাউন্টের চেক, বাড়ির দলিল ও জমির দলিল ইত্যাদি এনজিও কর্তৃপক্ষের কাছে জমা রাখতে হয়।

বুরো বাংলাদেশ এনজিও লোন সুবিধা

প্রধানত মাইক্রোফাইন্যান্স বা ক্ষুদ্রঋণ প্রোগ্রামের মাধ্যমে দরিদ্র পরিবার গুলোকে আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী হতে সহায়তা করা বুরো বাংলাদেশের অন্যতম লক্ষ্য। বুরো বাংলাদেশ এনজিও বিভিন্ন ধরনের ঋণ সুবিধা প্রদান করে, যা বিশেষভাবে দরিদ্র, প্রান্তিক ও নিম্ন আয়ের মানুষের আর্থিক সক্ষমতা উন্নয়নের জন্য তৈরি করা হয়েছে। এ ঋণ সুবিধা গুলো গ্রামীণ ও শহুরে উভয় অঞ্চলে সাধারণ মানুষকে সহায়তা করে। 

এ পর্যায়ে আমরা জানবো বুরো বাংলাদেশ এনজিও লোন নিতে হলে আমরা কি কি ধরনের সুবিধা পাব তা সম্পর্কে। নিচে বুরো বাংলাদেশ এনজিও থেকে লোন নিলে যে সকল সুবিধা পাওয়া যাবে তার একটি তালিকা তুলে ধরা হলো-

  • বুরো বাংলাদেশ এনজিও থেকে লোন নিলে আপনাকে কোন ধরনের প্রক্রিয়াকরণ ফি প্রদান করতে হবে না। 
  • বুরো বাংলাদেশ এনজিও এর লোন পরিশোধের সময় ১ বছর হতে ৩ বছর সর্বোচ্চ সময় প্রদান করে থাকে।
  • বুরো বাংলাদেশ এনজিও  সহজ শর্তে এবং কম কাগজপত্রে ঋণ প্রদান করে, যা দরিদ্র মানুষদের জন্য ঋণপ্রাপ্তি সহজতর করে বা লোন ক্ষেত্রে তেমন কোন জটিলতা নেই।
  • বাংলাদেশের প্রায় প্রত্যেকটি জেলার বুরো বাংলাদেশ এনজিও আপনি খুব সহজেই লোন গ্রহণ করতে পারবেন।

বুরো বাংলাদেশ এনজিও লোন ওয়েবসাইট

বুরো বাংলাদেশ এনজিও লোন পদ্ধতি সম্পর্কে তাদের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে সকল তথ্য দেওয়া রয়েছে। আপনি চাইলে যে কোনে সময় তাদের ওয়েবসাইটে গিয়ে তাদের লোন সম্পর্কিত যেকোনো তথ্য জানতে পারবেন এবং আরো অন্যান্য এনজিও সংশ্লিষ্ট কিছু জানতে পারবেন। নিচে লিংকটি ক্লিক করলেই আপনি বুরো বাংলাদেশ এনজিও সম্পর্কে সবকিছু জানতে পারবেন।

বুরো বাংলাদেশ এনজিও ওয়েবসাইট- burobd.org

বুরো বাংলাদেশ এনজিও ঠিকানা

প্রধান কার্যালয়ের ঠিকানা

  • House No- 12/A, Block No- CEN(F), Road No- 104, ঢাকা 1212

বিভাগীয় অফিসের ঠিকানা

  • রাজশাহীঃ পীরসাহেব পাড়া, রাজপাড়া, রাজশাহী।
  • রংপুরঃ দর্শনা মোড়, রংপুর।
  • চট্টগ্রামঃ দেবব্রত দাসের বাড়ি, হোল্ডিং নং – ১০৮৫/৩ মোদ্দাম মোহরা ওওসা রোড, চট্টগ্রাম।
  • বরিশালঃ আসালত খান রোড, রূপাতলী, বরিশাল।
  • খুলনাঃ ১৭০/২, শের-এ বাংলা রোড, খুলনা।
  • ময়মনসিংহঃ আকুয়া ওয়েরলেস গেট এন্ড মোড় (কাচাঁ বাজারের কাছে), আকুয়া, ময়মনসিংহ।
  • সিলেটঃ মিতালি আর/এ লেন নাম্বার ৭, হোল্ডিং নাম্বার ১৬৪ রয়াংগার রাজবাড়ি সিলেট।

বুরো বাংলাদেশ এনজিও লোন পদ্ধতি-শেষ কথা

আপনারা উপরের আর্টিকেলটি পরে ইতিমধ্যে জানতে পেরেছেন কিভাবে বুরো বাংলাদেশ এনজিও লোন নিবেন এবং এনজিও থেকে লোন পাওয়ার পদ্ধতি সম্পর্কে। এই আর্টিকেল এর মাধ্যমে আমি আপনাদেরকে  বুরো বাংলাদেশ এনজিও থেকে লোন পাওয়ার উপায় কি আর কি ধরনের লোন প্রদান করে এবং সুদের হার সম্পর্কে বিস্তারিত জানানোর চেষ্টা করেছি।

আপনি যদি লোন নিতে ইচ্ছুক হয়ে থাকেন তাহলে উপরে বর্ণিত সকল তথ্য মনোযোগ সহকারে পড়ুন এবং সঠিক কাগজপত্র নিয়ে আপনার নিকটস্থ বুরো বাংলাদেশ এনজিও শাখায় যোগাযোগ করতে পারেন।পরবর্তীতে আরো এনজিও এবং ব্যাংকের লোন সম্বন্ধে বিস্তারিত আলোচনা করার চেষ্টা করব। তাই এরকম গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়ার জন্য আমাদের এই ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন।


এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url