সরকারি ভাবে ইউরোপ যাওয়ার উপায় ২০২৫

সরকারি ভাবে ইউরোপ যাওয়ার উপায় সম্পর্কে জানতে গুগলে সার্চ করেছেন বা জানতে চাচ্ছেন?তাহলে পোস্টটি পড়ুন। কেননা আপনি যদি সৌদি আরব থেকে ইতালি যেতে চান তাহলে আপনার কাছে উক্ত বিষয় গুলো জানা আপনার কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই দেরি না করে সরকারি ভাবে ইউরোপ যাওয়ার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে জেনে নিন।

সরকারি ভাবে ইউরোপ যাওয়ার উপায়

সরকারি ভাবে ইউরোপ যাওয়ার জন্য সর্বপ্রথমে আপনার ইউরোপ বৈধ ভিসা থাকতে হবে ও ইউরোপে আপনি কি জন্য যাবেন বা যেতে চান তার উপযুক্ত প্রমান দিতে হবে। এ ছাড়াও আপনার সকল ধরনের প্রয়োজনীয় কাগজ ঠিকঠাক থাকলেই আপনি সরকারি ভাবে ইউরোপে যেতে পারবেন।

পোস্ট সূচিপত্র.

সরকারি ভাবে ইউরোপ যাওয়ার উপায় ২০২৫

সরকারি ভাবে ইউরোপ যাওয়ার কথা চিন্তা করছেন বা যেতে চান? তাহলে সর্বপ্রথমে আপনাকে বুঝতে হবে ইউরোপে যাওয়ার জন্য কোন কোন বিষয় গুলো জরুরী বা যে কাজগুলো করলে আপনি সরকারি ভাবে ইউরোপে যেতে পারবেন। আর এখানে সবচাইতে জরুরি বিষয় হচ্ছে সরকারি ভাবে বা বৈধ ভাবে আপনি যদি ইউরোপ যেতে চান তাহলে আপনার ইউরোপের ভিসা থাকতে হবে।

সাধারণত সরকারি ইউরোপে যাওয়ার জন্য কিছু নির্দিষ্ট সরকারি স্কলারশিপ, ভিসা, কিংবা চাকরির প্রোগ্রাম রয়েছে, যেগুলোর মাধ্যমে আপনারা চাইলে সরকারি ভাবে ইউরোপ যেতে পারবেন। এসব প্রোগ্রামের মধ্যে কিছু যেমন শিক্ষার্থীদের জন্য, কিছু কর্মীদের জন্য, এবং কিছু সাধারণ ভিজিটর যারা ভ্রমণের জন্য যাবেন।

সরকারি ভাবে ইউরোপ যেতে হলে আপনার যে বিষয়গুলো লক্ষ্য রাখতে হবে সেগুলোর নিচে বিস্তারিত ভাবে দেওয়া হল-

স্টুডেন্ট ভিসা: আপনি যদি পড়াশোনার উদ্দেশ্যে ইউরোপ যেতে চান তাহলে প্রথমে আপনাকে ইউরোপের স্টুডেন্ট ভিসা নিতে হবে। কারণ স্টুডেন্ট ভিসা ছাড়া আপনি সরকারি ভাবে কোন মতেই ইউরোপে যেয়ে পড়াশোনা করতে পারবেজেয়ে। আর ইউরোপে পড়াশোনা করতে গেলে স্টুডেন্ট ভিসা অনেক গুরুত্বপূর্ণ।

ইউরোপের অনেক দেশই আছে যারা আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য নানা ধরনের স্কলারশিপ এবং ভিসা প্রদান করে থাকে। বিশেষ করে, ইউরোপীয় ইউনিয়নের (EU) অনেক দেশ শিক্ষার্থীদের জন্য বিশেষ স্কলারশিপের সুবিধা প্রদান করে থাকে। মানে শিক্ষাবৃত্তি পাওয়ার মাধ্যমে আপনি ইউরোপের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে ভর্তি হতে পারবেন।

কাজের ভিসা: আপনি যদি ইউরোপে কাজের উদ্দেশ্যে বা কাজ করতে যেতে চান? তবে কাজের ভিসা নিতে হবে। ইউরোপে অনেক দেশ আন্তর্জাতিক কর্মীদের জন্য বেশ কিছু কর্মসংস্থান প্রোগ্রাম চালু করেছে, যার মাধ্যমে আপনি ইউরোপে কাজের সুযোগ পেতে পারেন।

এছাড়াও, ইউরোপের কিছু দেশে শর্ট-টার্ম কাজের ভিসা কিংবা হায়ারিং স্কিম এর মাধ্যমে কর্মী নিয়োগ করা হয়। আর অন্যান্য দেশের তুলনায় ইউরোপের দেশগুলোতে কাজের বেতন ও বেশি হয়ে থাকে আপনি যদি সরকারি ভাবে কাজের উদ্দেশ্যে ইউরোপ যেতে দেন তাহলে কাজের ভিসা নিয়ে আপনাকে ইউরোপে যেতে হবে।

ভ্রমণ ভিসা: আপনি যদি শুধুমাত্র ভ্রমণের উদ্দেশ্যে নিয়ে বা পর্যটন হিসাবে ইউরোপে যেতে চান, তাহলে একটি সাধারণ ভ্রমণ ভিসা  আবশ্যক। এই ভিসাটি আপনাকে একাধিক ইউরোপীয় দেশে ভ্রমণ করার সুযোগ প্রদান করে। 

গবেষণা স্কলারশিপ: যারা গবেষণায় আগ্রহী, তাদের জন্য ইউরোপে অনেক দেশের সরকারের পক্ষ থেকে গবেষণা স্কলারশিপ প্রদান করা হয়। এসব স্কলারশিপের মাধ্যমে, আপনি ইউরোপে বিভিন্ন গবেষণা প্রকল্পে অংশ নিতে পারেন এবং বিভিন্ন উন্নত বিশ্ববিদ্যালয়ে কাজ করতে পারেন। কিন্তু গবেষণা স্কলারশিপ নিয়ে যেতে হলেও আপনাকে যে বিশ্ববিদ্যালয় বা যেখানে গবেষণার উদ্দেশ্যে যেতে চান সেখানকার পারমিশন নিয়ে ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে।

ইউরোপ ভিসা আবেদন

ইউরোপে যাত্রা করার জন্য প্রথম ধাপ হলো ভিসা আবেদন। ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া নির্ভর করে আপনি কোন দেশের জন্য আবেদন করছেন। শেনজেন ভুক্ত ভিসা বেশিরভাগ ইউরোপিয়ান দেশে ভ্রমণের জন্য প্রধান ভিসা হিসেবে ব্যবহার হয়। শেনজেন ভুক্ত ভিসা দিয়ে আপনি ২৭টি ইউরোপীয় দেশে ভ্রমণ করতে পারবেন। ভিসা আবেদনের জন্য কিছু নির্দিষ্ট প্রক্রিয়া মেনে চলা প্রয়োজন হয়, যা সঠিকভাবে জানা না থাকলে আপনার জন্য অসুবিধা হতে পারে।

ইউরোপের ভিসা আবেদনের কি কি লাগে-

পাসপোর্ট: সর্বপ্রথমে আপনার বৈধ পাসপোর্টের ফটোকপি লাগবে ভিসা আবেদন করার জন্য জমা দিতে হবে।

পাসপোর্ট সাইজের ছবি: ভিসা ফরমের সাথে আপনার সাম্প্রতিক পাসপোর্ট সাইজের ছবি যুক্ত করতে হবে।

ব্যাংক স্টেটমেন্ট: গত ছয় মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্ট ভিসা অফিসারদের দেখাতে হবে, যা আপনার আর্থিক অবস্থার প্রমাণ প্রদান করবে।

ব্যাংক সোলভেন্সি সার্টিফিকেট: আপনার ব্যাংক থেকে একটি সোলভেন্সি সার্টিফিকেট নিতে হবে, যা আপনার পর্যাপ্ত অর্থের প্রমাণ দেবে।

ট্রেড লাইসেন্স ও টিন সার্টিফিকেট: ব্যবসায়ীদের ক্ষেত্রে ট্রেড লাইসেন্স এবং টিন সার্টিফিকেট জমা দিতে হবে।

ভিজিটিং কার্ড (যদি থাকে): আপনার প্রতিষ্ঠানের ভিজিটিং কার্ড জমা দেওয়া প্রয়োজন হতে পারে।

লীভ লেটার: আপনি যদি চাকরিজীবীদের জন্য অফিস থেকে লীভ লেটার জমা দেওয়া প্রয়োজন।

কম খরচে ইউরোপ ভিসা

ইউরোপের সৌন্দর্য, সংস্কৃতি এবং উন্নত জীবনযাত্রামান সবসময়ই মানুষের কাছে আকর্ষণীয়। আপনাদের মধ্যে অনেকেই ইউরোপে পড়াশোনা, ভ্রমণ বা কাজ করার স্বপ্ন দেখে থাকেন। কিন্তু ইউরোপ ভিসা পেতে যে খরচ এবং প্রক্রিয়া পোহাতে হয়, তা অনেকের কাছে জটিল ও ব্যয়বহুল মনে হয়।

তবে সঠিক পরিকল্পনা এবং কার্যকরী কৌশল মেনে চললে, কম খরচে ইউরোপ ভিসা পাওয়া সম্ভব। কিছু এজেন্সি সাশ্রয়ী মূল্যে, মাত্র ৮,০০০ টাকায় ভিসা প্রসেসিং সেবা দিয়ে থাকে। এই খরচে ভিসা আবেদন প্রক্রিয়ার অধিকাংশ কাজ সম্পন্ন হয়। আপনার বাজেট অনুযায়ী এজেন্সির সেবা গ্রহণ করতে পারেন। তবে ভিসার ধরন অনুযায়ী দাম কম বেশি হয়ে থাকে।

আমার জানা মতে, ফ্লাইওয়ে ট্রাভেলস (IATA) কম খরচে ইউরোপ ভিসা প্রসেসিং সেবা দিয়ে থাকে। তাদের সাথে যোগাযোগ করে আপনি সহজে এবং সাশ্রয়ী মূল্যে ভিসা পেতে পারেন। তবে যে কোন এজেন্সিতে ভিসার জন্য আবেদন করার আগে তাদের বিশ্বাসযোগ্যতা আপনি নিজে যাচাই করুন যেন পরবর্তী সময়ে কোন প্রতারণার শিকার না হন।

ইউরোপ ভিসা এজেন্সি বাংলাদেশ

ভিসা করার প্রক্রিয়াটি নিজে করতে গেলে অনেকটাই জটিল মনে হতে পারে। কারণ ভিসাতে অল্প কিছু ভুল হলেই আপনার ভিসা বাতিল হতে পারে, সেক্ষেত্রে আপনি একজন অভিজ্ঞ ভিসা এজেন্ট বা ট্রাভেল এজেন্সির সহায়তা নিতে পারেন।

বাংলাদেশে এমন অনেক ভিসা এজেন্সি আছে যারা সাফল্যের সাথে ইউরোপ ভিসা প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে। তবে এজেন্সি বাছাইয়ের ক্ষেত্রে কিছু বিষয় মাথায় রাখতে হবে যেন আপনি প্রতারণার শিকার না হন। এ বিষয় গুলো মাথায় রাখতে হবে সেগুলি হচ্ছে-

  • বিশ্বস্ততা: প্রথমে আপনাকে নিশ্চিত করতে হবে এজেন্সিটি বিশ্বস্ত, অভিজ্ঞ বা তারা কত আগে থেকে ভিসা প্রসেসিং এর কাজ করে।
  • খরচ: এজেন্সির সেবার খরচ কেমন তা যাচাই করুন। অনেক সময় বেশি খরচে ভিসা পাওয়ার আশ্বাস দেয়, যা আসলে প্রয়োজনীয় নয়।
  • ট্র্যাক রেকর্ড: এজেন্সিটির পূর্ববর্তী কাজের রেকর্ড যাচাই করুন। তাদের মাধ্যমে কতজন ভিসা পেয়েছেন তা জেনে নিন।

ইউরোপ ভিসা প্রসেসিং

ইউরোপ ভিসা প্রক্রিয়া বেশ কয়েকটি ধাপে সম্পন্ন হয়। এই প্রক্রিয়াগুলি যত সঠিকভাবে অনুসরণ করবেন, তত সহজে এবং দ্রুত আপনি ভিসা পেতে সক্ষম হবেন। কিন্তু ভিসা প্রসেসিং সম্পন্ন করার জন্য কোন নির্দিষ্ট সমইয়সীমা নেই, এক্ষেত্রে সর্বনিম্ন ৭ কর্মদিবস সময় প্রয়োজন হয়। আবার অনেক সময় এক মাস সময় লাগে। তবে সরকার কর্তৃক অনুমোদিত কোনো এজেন্সির মাধ্যমে ভিসা করতে দেয়া হলে এক থেকে তিন মাস সময় লাগতে পারে।

কম খরচে ইউরোপের কোন দেশে যাওয়া যায়

কম খরচে ইউরোপের বেশ কিছু দেশে যাওয়া যায় কিন্তু এটি মূলত নির্ভর করে আপনার ভ্রমণের উদ্দেশ্য, সেই দেশের জীবনযাত্রার খরচ, ভিসা প্রক্রিয়া, এবং ভ্রমণের অন্যান্য খরচের ওপর। সাধারণভাবে, ইউরোপের পূর্ব এবং দক্ষিণাঞ্চলের কিছু দেশ তুলনামূলকভাবে সাশ্রয়ী।

আপনি যদি কাজ করার জন্য ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় এসব দেশে যেতে চান তাহলে ৮ লাখ থেকে ১০ লাখ টাকার মধ্যে যাওয়া সম্ভব। এখানে কিছু দেশ এর তালিকা দেওয়া হলো, যেখানে কম খরচে যাওয়া যায় এবং জীবনযাত্রার ব্যয় তুলনামূলক ভাবে কম-

  • পোল্যান্ড
  • পর্তুগাল
  • ক্রোয়েশিয়া
  • হাঙ্গেরি
  • আলবেনিয়া
  • লিথুয়ানিয়া
  • বুলগেরিয়া
  • লাটভিয়া
  • তুরস্ক (ইউরোপের একটি আংশিক দেশ)

ইউরোপে কম খরচে যাওয়ার জন্য উপরের দেশগুলো বেশ উপযুক্ত এবং সাশ্রয়ী, এবং যাদের জীবনযাত্রার ব্যয় তুলনামূলক ভাবে একটু কম।

বাংলাদেশ থেকে ইউরোপ যাওয়ার নিয়ম

ইউরোপের জীবনযাত্রার মান অনেক আধুনিক , উন্নত শিক্ষা ব্যবস্থা, এবং বৈচিত্র্যময় কর্মসংস্থান সুযোগ। এ সবের জন্য অনেক বাংলাদেশি নাগরিকের স্বপ্ন থাকে ইউরোপে পাড়ি জমানোর। কিন্তু অধিকাংশ মানুষ মনে করেন, ইউরোপ ভ্রমণ বা কাজের সুযোগ গ্রহণ করা অত্যন্ত ব্যয়বহুল। সঠিক পরিকল্পনা এবং প্রস্তুতির মাধ্যমে কম খরচে ইউরোপে যাওয়ার উপায় অবশ্যই আছে।

বাংলাদেশ সরকার বিভিন্ন সময় ইউরোপের দেশগুলোর সাথে চুক্তি করে বৈধ ভাবে কর্মীদের পাঠানোর সুযোগ প্রদান করে থাকে। সরকারি প্রক্রিয়ায় ইউরোপে যাওয়ার পদ্ধতি নিম্নরূপ-

  • বাংলাদেশ মাইগ্রেশন অ্যান্ড এমপ্লয়মেন্ট ট্রেনিং ব্যুরোতে নিবন্ধন করতে হবে।
  • বাংলাদেশ সরকারি ভাবে ভাষা ও কাজের দক্ষতা উন্নয়নের জন্য প্রশিক্ষণ প্রদান করে।
  • সরকারি প্রক্রিয়ায় গেলে ভিসা, টিকিট এবং প্রশিক্ষণের জন্য বিশেষ সহায়তা পাওয়া যায়।

বাংলাদেশ থেকে ইউরোপের কোন কোন দেশে যাওয়া যায়

বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষ বিদেশে যাওয়ার জন্য ইউরোপের দেশ গুলোকে বেশি প্রাধান্য দিয়ে থাকে। কারণ, ইউরোপের শেনজেনভুক্ত একটি দেশের ভিসা পেলে ২৭টি দেশে বিনা ভিসায় ভ্রমণ করা যাবে। 

এছাড়া ইউরোপের প্রায় সব দেশেই জীবনযাত্রার মান বেশ উন্নত। আবার যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, অস্ট্রেলিয়ার চেয়ে ইউরোপের দেশগুলোতে স্টুডেন্ট ভিসা ও ভিজিট ভিসা প্রাপ্তি যেমন সহজ, তেমনি খরচও অনেক কম।

বর্তমানে ইউরোপের মোট অনেক গুলো দেশের ভিসা সহজে পাওয়া যায়। দেশ গুলোর মধ্যে রয়েছে ফ্রান্স, ইটালি,  পর্তুগাল, মাল্টা, সুইজারল্যান্ড, নেদারল্যান্ডস, হাঙ্গেরি, লিথুনিয়া, লাটভিয়া ইত্যাদি।বাংলাদেশ থেকে ইউরোপের বিভিন্ন দেশে যেতে চাইলে, দেশভেদে নিয়ম ভিন্ন হতে পারে

তবে বাংলাদেশ থেকে ইউরোপের যে সকল দেশে যাওয়া যায় তা নিম্মনে উল্লেখ করা হল-

  • জার্মানি: জার্মানিতে দক্ষ কর্মী, বিশেষত আইটি, ইঞ্জিনিয়ারিং, এবং স্বাস্থ্য খাতে প্রচুর চাহিদা রয়েছে।
  •  ইতালি: কৃষি কাজ, রেস্তোরাঁ, নির্মাণ এবং হোটেল বাংলাদেশের কর্মীদের চাহিদা বেশি।
  • পর্তুগাল: কৃষি এবং পরিষেবা খাতে সুযোগ রয়েছে।
  • সুইজারল্যান্ড: দক্ষ পেশাদার, বিশেষ করে আইটি, ইঞ্জিনিয়ারিং, এবং ফিনান্স খাতে।
  • স্পেন:কৃষিকাজ এবং সিজনাল কাজের প্রচুর সুযোগ রয়েছে।
  • ফ্রান্স: উচ্চশিক্ষা এবং ট্যুরিজম খাতে কাজের জন্য জনপ্রিয়।
  • পোল্যান্ড: নির্মাণ, ম্যানুফ্যাকচারিং, এবং কৃষি খাতে চাহিদা।

বাংলাদেশ থেকে ইউরোপে যাওয়ার ক্ষেত্রে অনেক সুযোগ উন্মুক্ত হয়েছে। সঠিক তথ্য ও প্রস্তুতি নিয়ে ইউরোপে যাওয়ার স্বপ্ন পূরণ করা এখন আগের চেয়ে অনেক সহজ। যারা কাজ, পড়াশোনা বা ভ্রমণ করতে চান, তাদের জন্য এই গাইডটি একটি সহায়ক রিসোর্স হতে পারে। ইউরোপে যাওয়ার ইচ্ছা থাকলে এখনই প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করুন। সঠিক তথ্য, ডকুমেন্টেশন এবং পরিকল্পনা নিয়ে এগিয়ে গেলে আপনার ইউরোপ ভ্রমণ স্বপ্ন সহজেই পূরণ হতে পারে।

সরকারি ভাবে ইউরোপ যাওয়ার উপায়-শেষ কথা

আজকের আলোচনার মুখ্য বিষয় সরকারি ভাবে ইউরোপ যাওয়ার উপায় সম্পর্কে। আশা করি এই পোস্ট থেকে আপনি বুঝতে পেরেছেন কিভাবে ইউরোপের দেশগুলোতে সরকারি ভাবে যেতে পারবেন। এমন নিত্য নতুন তথ্য জানতে অবশ্যই আমাদের ওয়েব সাইটটি ফলো করুন। এই পোস্ট থেকে আপনার মতামত অবশ্য কমেন্টের মাধ্যমে জানাবেন। আমাদের সাথে এতক্ষণ থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url