সিটি ব্যাংক লোন পাওয়ার উপায়
সিটি ব্যাংক থেকে লোন চাচ্ছেন? কিন্তু লোন নেওয়ার সঠিক নিয়ম সম্পর্কে জানেন না? তাহলে আজকের পোস্টটি আপনার জন্য। কারণ আজকের পোস্টের মধ্যে সিটি ব্যাংক লোন পাওয়ার উপায় গুলো বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করব। আশাকরি আজকের পোস্টটি পড়লে আপনারা নিজেই সিটি ব্যাংকে লোন নেওয়ার জন্য আবেদন করতে পারবেন।
বর্তমান সময়ে বাংলাদেশের বিভিন্ন ব্যাংক থেকে লোন প্রদান করে থাকে। তবে সিটি ব্যাংকের লোন নেওয়ার পদ্ধতি একটু সহজ কারণ সিটি ব্যাংক অনলাইনের মাধ্যমে লোন প্রদান করে। সিটি ব্যাংক থেকে লোন নিতে হলে তাদের কিছু নিয়ম আছে সেগুলো মেনে লোনের জন্য আবেদন করলে তারা সহজ শর্তে লোন প্রদান করে থাকে।
আপনারা, যারা সিটি ব্যাংক থেকে লোন নিতে চাচ্ছেন, তারা আজকের পোস্টটি পড়ুন। কেননা এ পোস্টের মধ্যে লোন নিতে হলে কি যোগ্যতা, বা কি কি ডকুমেন্ট লাগবে ও লোন পাওয়ার উপায় জানতে পারবেন। তাহলে চলুন দেরি না করে জেনে নেওয়া যাক, সিটি ব্যাংক থেকে লোন কিভাবে নিতে হয় এসব বিষয় বিস্তারিত তথ্য।
পোস্ট সূচিপত্র.
সিটি ব্যাংক লোন
বাংলাদেশের অন্যতম জনপ্রিয় একটি বেসরকারি ব্যাংক হচ্ছে সিটি ব্যাংক। আপনি যদি ২০২৫ সালে সিটি ব্যাংক থেকে লোন নিতে চান তাহলে বেশ কয়টি মাধ্যমে নিতে পারবেন। কারণ সিটি ব্যাংকের লোনের বিভিন্ন ধরন রয়েছে।
যেমন, আপনি যদি ব্যক্তিগত কাজ সম্পন্ন করতে চান বা ব্যবসা করেন সে ক্ষেত্রে সিটি ব্যাংক থেকে পার্সোনাল লোন নিতে পারবেন। আর যদি চাকরিজীবী হয়ে থাকেন তাহলে স্যালারি লোন বা ব্যক্তিগত লোন নিতে পারবেন।
আবার যদি মনে করেন আপনি বাড়ি নির্মাণ করবেন তাহলে সে ক্ষেত্রে বাড়ি তৈরির জন্য হোম লোন নিতে পারেন। এছাড়াও আপনি যদি মনে করেন গাড়ি কিনবেন তাহলে কিস্তির উপরে বাইক লোন বা অটো লোন নিতে পারেন।
সিটি ব্যাংক বেশ কয়েকটি মাধ্যমে লোন প্রদান করে থাকে। আপনি সিটি ব্যাংক থেকে আপনার যোগ্যতা অনুযায়ী যে কোন ধরনের লোন নিতে পারবেন। কিন্তু সিটি ব্যাংক থেকে লোন নেওয়ার জন্য আপনার সিটি ব্যাংকে একাউন্ট ও একাউন্টে ভালো লেনদেন থাকতে হবে।
এছাড়াও কিছু প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ও তাদের কিছু শর্তাবলী আছে যে গুলো আপনাকে পূরণ করতে হবে।
সিটি ব্যাংক লোন পাওয়ার উপায়
সিটি ব্যাংক লোন নিতে হলে সর্বপ্রথমে আপনাকে সিটি ব্যাংকের একজন নিয়মিত গ্রাহক হতে হবে এবং সিটি ব্যাংকে আপনার নিজের একটি একাউন্ট থাকতে হবে। কারণ সিটি ব্যাংকে যদি আপনার আগে থেকে একাউন্ট না থাকে তাহলে আপনি লোন নিতে পারবেন না। তাই সিটি ব্যাংক থেকে লোন নিতে হলে আপনার পূর্বের একাউন্ট থাকা অত্যন্ত জরুরি।
সিটি ব্যাংকে একাউন্ট তৈরি বা লোন নেওয়ার জন্য আপনার নিকটস্থ সিটি ব্যাংকের যে কোন একটি শাখায় যেতে পারেন। তারপর, নিকটস্থ শাখায় চাকিরত আছে এমন কাউকে জানাতে হবে যে, আপনি কি ধরনের লোন নিতে চাচ্ছেন? এরপর আপনার পুরাতন একাউন্ট আছে কিনা তা জানতে চাওয়া হবে। যদি একাউন্ট থাকে, তবে একাউন্টের নাম্বার জানাতে হবে।
যদি আপনার পূর্বের একাউন্ট না থাকে, তাহলে সিটি ব্যাংক নতুন ভাবে একাউন্ট তৈরি করতে হবে তাদের নিয়ম অনুসরণ করে। একাউন্ট না থাকলে একাউন্ট করতে যা যা লাগে তা সাথে নিয়ে যেতে হবে। অতঃপর, তারা যে সব ডকুমেন্ট চাইবে সে সব ডকুমেন্ট জমা দেওয়ার মাধ্যমে সিটি ব্যাংক থেকে পরবর্তী সময়ে লোন নিতে পারবেন।
সিটি ব্যাংক থেকে লোন নিতে হলে সিটি ব্যাংকের শাখায় সরাসরি যোগাযোগ করতে হবে। কারণ বেশি পরিমাণে লোন দেওয়ার জন্য তারা আপনার লোনের টাকার পরিমাণের উপর ডিপেন্ড করে জামানত চাইবে। কিন্তু অনেক সময় টাকার পরিমাণ কম হয় তাহলে জামানত ছাড়া লোন দিতে পারে। কিন্তু, বেশি পরিমাণ টাকার লোন নিতে হলে জামানত দিতে হবে।
এজন্য, জমি/বাসা-বাড়ি বা স্থায়ী যে কোন সম্পদ জামানত হিসেবে জমা রাখতে হয়। স্বর্ণালংকার সহ অন্যান্য সম্পদ যেমন মাঠের জমির কাগজ রেখে লোন নিতে পারবেন।
সিটি ব্যাংক থেকে লোন নেওয়ার জন্য তাদের দেওয়া ফরম পূরণ করতে হবে। সে ফরমে আপনার সকল ধরনের তথ্য উল্লেখ করতে হবে। লোন নেওয়ার ফরমটি সুন্দর ভাবে পূরণ করে ফরমের সাথে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র যেমন – জাতীয় পরিচয় পত্র বা এন আই ডি কার্ডের ফটোকপি, পাসপোর্ট সাইজের ছবি, নমিনির তথ্য, ইউটিলিটি বিলের কপি সহ সকল কিছু জমা দিতে হবে।
তারপর, সিটি ব্যাংক থেকে আপনার লোন নেওয়ার আবেদন ফরমটি যাচাই-বাছাই করে দেখা হবে। যদি তারা মনে করেন আপনি তাদের ব্যাংকে লোন নেওয়ার জন্য যোগ্য প্রার্থী , তাহলে তারা আপনাকে লোন প্রদান করবে। এভাবেই আপনি সিটি ব্যাংক থেকে লোন নিতে পারবেন।
সিটি ব্যাংক লোন যোগ্যতা
সিটি ব্যাংক থেকে আপনি যে কোন ধরনের লোন নিতে চান না কেন, লোন নেওয়ার জন্য আপনার ব্যাংকের নিয়ম অনুযায়ী কিছু যোগ্যতা থাকা লাগবে তাহলে আপনি সিটি ব্যাংক থেকে লোন নিতে পারবেন। সিটি ব্যাংক থেকে সিটি ব্যাংক থেকে লোন নেওয়ার জন্য আপনার যেসব যোগ্যতা থাকা লাগবে তা নিচে বিস্তারিত ভাবে উল্লেখ করা হলো-
- আবেদনকারীকে অবশ্যই বাংলাদেশের নাগরিক হতে হবে। অর্থাৎ আবেদনকারীর জাতীয় পরিচয় পত্র বা এন আই ডি কার্ডের বা পাসপোর্ট থাকা আবশ্যই।
- সিটি ব্যাংক থেকে আপনি সর্বনিম্ন ১ লাখ টাকা থেকে সর্বোচ্চ প্রথম অবস্থায় ২০ লাখ টাকা লোন নিতে পারবেন। এজন্য অবশ্যই আপনার লোনের টাকা পরিশোধ করার মত সক্ষমতা বা সম্পত্তি থাকতে হবে।
- আবেদনকারীর সর্বনিম্ন বয়স ২৫ বছর ও সর্বোচ্চ বয়স ৬৫ বছরের মধ্যে থাকতে হবে।
- আবেদনকারী যদি চাকরিজীবী হয়ে থাকেন। তাহলে অবশ্যই চাকরির সর্বনিম্ন এক বছর অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
এছাড়াও লোনের ক্যাটাগরির ওপর ভিত্তি করে আপনার যোগ্যতা বিভিন্ন ধরনের হতে পারে । এজন্য অবশ্যই আপনি সিটি ব্যাংকে যে কোন শাখায়, ব্যাংক কর্তৃপক্ষের সাথে বা অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে সরাসরি যোগাযোগ করতে পারেন।
সিটি ব্যাংক লোন পেতে কি কি লাগে
সিটি ব্যাংক থেকে লোন নিতে নিতে হলে ব্যাংকের নিয়ম অনুযায়ী কিছু প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিতে হবে। সিটি ব্যাংক থেকে লোন নিতে হলে কি কি কাগজপত্র লাগবে তার নিচে উল্লেখ করা হয়েছে-
- জাতীয় পরিচয় পত্র বা এন আই ডি কার্ড/পাসপোর্ট/ড্রাইভিং লাইসেন্সের ফটোকপি
- সদ্য তোলা পাসপোর্ট সাইজের ২ কপি ছবি
- নমিনির জাতীয় পরিচয় পত্র বা এন আই ডি কার্ডের ফটোকপি
- নমিনির সদ্য তোলা পাসপোর্ট সাইজের ২কপি ছবি
- ব্যাংক একাউন্ট যদি না থাকে খোলার জন্য ইনস্ট্যান্ট ডিপোজিটের টাকা
- ইনকাম সোর্সের প্রমাণপত্র হিসাবে ছয় মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্ট
- একটি সচল মোবাইল নাম্বার
- ঠিকানা যাচাই করার জন্য ইউটিলিটি বিলের কপি যেমন – বিদ্যুৎ বিল পানির বিল বা গ্যাসের বিলের কপি
সিটি ব্যাংক এ সব কাগজপত্র ছাড়াও আরও অনেক ধরনের তথ্য এবং কাগজপত্র চাইতে পারে। আপনি যখন লোন নেওয়ার জন্য সরাসরি ব্যাংকে যাবেন, আপনাকে তখন কি কি লাগবে কাগজপত্র লাগবে জানিয়ে দেওয়া হবে। আর এই কাগজপত্র গুলো লোন নেওয়ার ফরম পূরণ করার পর ফরমের সাথে জমা দিতে হবে।
সিটি ব্যাংক লোন কত প্রকার ও কি কি?
সিটি ব্যাংক তার গ্রাহকদেরকে বিভিন্ন ধরনের লোন প্রদান করে থাকে। যে গুলোর মাধ্যমে গ্রাহকরা তাদের স্বপ্নপূরণ সহ ও আর্থিক ভাবে নিজে স্বাবলম্বী হতে পারে। নিচে সিটি ব্যাংকের কি কি ধরনের লোন প্রদান করে থাকে নিচে দেওয়া হল-
পার্সোনাল লোন: ব্যক্তিগত প্রয়োজন অনুযায়ী যে লোন সিটি ব্যাংক প্রদান করে থাকে তাকে পার্সোনাল লোন বলা হয়। আর অনেক সময় যদি চাকরীর বেতন এর উপর ভিত্তি করে পার্সোনাল লোন প্রদান করা হয়ে থাকে।
স্যালারি লোন: সিটি ব্যাংক সরকারি চাকরিজীবীদের মূলত স্যালারি লোন প্রদান করে থাকে।
বিজনেস লোন: ব্যবসার প্রসার, পরিচালনা বা নতুন উদ্যোগ শুরু করার জন্য এই লোন নেওয়া হয়। ব্যবসায়িক প্রয়োজন অনুযায়ী এটি জামানতসহ বা জামানতবিহীন হতে পারে।
হোম লোন: গৃহ নির্মাণ বা কেনার জন্য এই লোননেওয়া হয়। এই লোনে সাধারণত জামানত হিসেবে প্রস্তাবিত সম্পত্তি রাখা হয়, এবং এর সুদের হার কম হতে পারে।
বাইক লোন: সরকারি চাকরিজীবীদের বা ব্যবসায়ী মাসিক কিস্তির ওপর নির্ভর করে বাইক লোন প্রদান করা হয়ে থাকে।
অটো লোন: গাড়ি কেনার জন্য এই ঋণ নেওয়া হয়। এতে জামানত হিসেবে কেনা গাড়িটি ব্যবহার করা হয়। সাধারণত স্থায়ী আয় থাকা ব্যক্তিরাই এই ঋণ নিতে পারেন।
স্টুডেন্ট লোন: উচ্চশিক্ষার জন্য শিক্ষার্থীদেরকে এই ঋণ প্রদান করা হয়। এতে টিউশন ফি, থাকার খরচ এবং অন্যান্য শিক্ষাসংক্রান্ত খরচ অন্তর্ভুক্ত থাকে।
প্রবাসী লোন: বাংলাদেশের বাইরে যাওয়ার জন্য সিটি ব্যাংক প্রবাসী লোন প্রদান করে থাকে।
সিটি ব্যাংক লোন সুদের হার
সিটি বাংকের সুদের হার নির্ভর করে আপনি কি ধরনের লোন নিতে চান তার উপর ভিওি করে। কারণ গ্রাহক কোন ধরনের লোন নিবেন এর উপর ভিত্তি করে লোনের সুদের হার পৃথক পৃথক হয়ে থাকে।আমাদের দেশের অন্যান্য ব্যাংকের তুলনায় সিটি ব্যাংকের সুদের হার একটু কম।
সাধারণ ভাবে সিটি ব্যাংক এর সুদের হার ৯ শতাংশ থেকে ১৩ শতাংশ হয়ে থাকে। । সিটি ব্যাংকের লোনের প্রকারের উপর ভিত্তি করে লোনের সুদের হার নিম্নরূপ নিচে দেওয়া হলো-
- পার্সোনাল লোন: ৯ % পর্যন্ত হয়ে থাকে।
- স্যালারি লোন: স্যালারি লোনের সুদের হার ৯ % থেকে ১২ % এর মধ্যে হয়ে থাকে।
- হোম লোন: ৯ %পর্যন্ত হয়ে থাকে।
- ব্যবসায়িক লোন: ৯ % থেকে ১২ %পর্যন্ত হয়ে থাকে।
- বাইক লোন: ১২.৯৯ % পর্যন্ত হয়ে থাকে।
- গাড়ি লোন: ১২.৯৯ % পর্যন্ত হয়ে থাকে।
- শিক্ষা লোন: ৯% থেকে ১২% পর্যন্ত হতে পারে।
তবে অনেক সময় লোন পরিশোধের সময়ের উপর ভিত্তি করে সুদের হার কমবেশি হতে পারে। আবার কত টাকা লোন নিবেন তার উপর নির্ভর করেও লোনের সুদের হার কম বেশি হয়ে থাকে।
সিটি ব্যাংক অনলাইন লোন
বর্তমান সময়ে সিটি ব্যাংক অনলাইনে বিকাশের মাধ্যমে লোন প্রদান করে থাকে। তবে সিটি ব্যাংক থেকে অনলাইনে বিকাশের মাধ্যমে লোন নিতে হলে অবশ্যই আপনাকে বিকাশ এর গ্রাহক হতে হবে। বিকাশ অ্যাপ থেকে আপনি সিটি ব্যাংক থেকে সর্বোচ্চ ২০০০০ টাকা পর্যন্ত লোন নিতে পারবেন।
বিকাশ থেকে জন্য অবশ্যই আপনার বিকাশ একাউন্ট অনেক পুরনো ও বেশি লেনেদেন করতে হবে। তাহলে আপনি সিটি ব্যাংক বিকাশ লোন উপভোগ করতে পারবেন। যখন আপনার বিকাশ অ্যাপটি লোন দেওয়ার জন্য উপযুক্ত হবে তখনই আপনি বিকাশের মধ্যে লোনের অপশন দেখতে পাবেন।
বিকাশ থেকে সিটি ব্যাংকের মাধ্যমে লোন দেয়া হয়। আপনি যদিও বিকাশের ভিতর থেকে লোন পাচ্ছেন, কিন্তু এই লোনের টাকা দিচ্ছে সিটি ব্যাংক। তাই, আপনি সিটি ব্যাংকে সরাসরি লোনের জন্য আবেদন না করে বিকাশের মাধ্যমেও লোন নিতে পারবেন।
তবে, এজন্য অবশ্যই আপনার বিকাশ একাউন্টে লেনদেনের পরিমাণ বেশি হতে হবে। নয়তো, বিকাশ থেকে আপনাকে লোন দেয়া হবে না। তাই, যারা সিটি ব্যাংক থেকে লোন পেতে ইচ্ছুক, তারা সরাসরি সিটি ব্যাংকে লোনের জন্য আবেদন করতে পারেন বা বিকাশের মাধ্যমে সিটি ব্যাংক থেকে লোন নিতে পারেন।
সিটি ব্যাংক লোন ক্যালকুলেটর
আমরা এই পর্যন্ত সিটি ব্যাংক লোন পাওয়ার উপায় সম্পর্কে মোটামুটি অবগত হতে পারলাম।সিটি ব্যাংক লোন পাওয়ার উপায় সম্পর্কে যেমন জানা জরুরি ঠিক তেমনি সিটি ব্যাংক লোনের মাসিক কিস্তি হিসাব বিষয়টিও গুরুত্ব আকারে জানা অনেক জরুরি।
অর্থাৎ সিটি ব্যাংকের লোনের উপর ভিত্তি করে মাসিক কিস্তির হিসাব কেমন হতে পারে নিচের ছকের মাধ্যমে জেনে নেওয়া যাক। আমরা এখানে উল্লেখিত ব্যাংকের সুদের হারের উপর নির্ভর করে, লোনের পরিমাণ এবং লোনের মেয়াদ একই রেখে মাসিক কিস্তির পরিমাণ হিসাব করব। সিটি ব্যাংকের লোন ক্যালকুলেটর অনুযায়ী নিচে মাসিক কিস্তির পরিমাণ এর হিসাব দেওয়া হলো-
সিটি ব্যাংক | সুদের হার | লোনের পরিমাণ | লোনের মেয়াদ | মাসিক কিস্তির পরিমাণ |
পার্সোনাল লোন | 9% | 100000 | 12 মাস | 8745 |
স্যালারি লোন | 9% | 100000 | 12 মাস | 8745 |
হোম লোন | 9% | 100000 | 12 মাস | 8745 |
গাড়ি লোন | 13% | 100000 | 12 মাস | 8932 |
ব্যবসায়িক লোন | 9% | 100000 | 12 মাস | 8745 |
স্টুডেন্ট লোন | 9% | 100000 | 12 মাস | 8745 |
সিটি ব্যাংক লোন পাওয়ার উপায়-শেষ কথা
আজকের আলোচনার মুখ্য বিষয় সিটি ব্যাংক লোন পাওয়ার উপায় সম্পর্কে সাথে আরও আলোচনার করেছি সিটি ব্যাংক লোন সুদের হার ও সিটি ব্যাংক অনলাইন লোন সম্পর্কে। আশা করি এই পোস্ট থেকে আপনি বুঝতে পেরেছেনসিটি ব্যাংক লোন পাওয়ার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য। এমন নিত্য নতুন তথ্য জানতে অবশ্যই আমাদের ওয়েব সাইটটি ফলো করুন। এই পোস্ট থেকে আপনার মতামত অবশ্য কমেন্টের মাধ্যমে জানাবেন। আমাদের সাথে এতক্ষণ থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url