দ্রুত গ্যাসের সমস্যা দূর করার ঘরোয়া উপায়

আপনি কি দ্রুত পেটের গ্যাস কমানোর উপায় সম্পর্কে জানতে গুগলে সার্চ করেছেন? তাহলে আমার এ পোস্টটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন। কেননা এ পোস্টটির মধ্যে কি ভাবে দ্রুত পেটের গ্যাস কমানোর উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি।

দ্রুত পেটের গ্যাস কমানোর উপায়

পেটের গ্যাস বা ব্যথা হলে আমরা অনেক সময় ভয় পেয়ে যায়। কিন্তু আমাদের ভয় না পেয়ে কি ভাবে দ্রুত পেটের গ্যাস কমানোর বা ব্যথা দূর করার উপায় সম্পর্কে জানতে হবে। আর যদি বেশি গ্যাস সমস্যা বা ব্যথা হলে তাড়াতাড়ি ডাক্তারের পরার্মশ নিতে হবে।

পোস্ট সূচিপত্র.

দ্রুত পেটের গ্যাস কমানোর উপায়

পেটের গ্যাস সমস্যা একটি সাধারণ শারীরিক অসুবিধা যা অনেকের জীবনে সমস্যা তৈরি করে। এটি সাধারণত হজম প্রক্রিয়ার গোলযোগ, খাবারের অস্বাভাবিক মিশ্রণ, স্ট্রেস, বা নির্দিষ্ট খাবার খাওয়ার কারণে হয়ে থাকে। এই সমস্যা সাময়িক হলেও তা বেশ অস্বস্তিকর হতে পারে।

আপনি যদি দ্রুত পেটের গ্যাস কমাতে চান? তাহলে আপনার  কিছু কার্যকর উপায় জানা থাকলেই আপনি সহজেই আরাম পেতে পারেন এবং দৈনন্দিন কাজে মনোযোগ দিতে পারবেন। নিচে পেটের গ্যাস কমানোর জন্য সহজ ও কিছু কার্যকর ুউপায় দেওয়া হলো —

হাঁটা ও ব্যায়াম করা

নিয়মিত হাঁটা  চলা ব্যায়াম করলে পেটে গ্যাসের সমস্যা অনেকটাই কমানো সম্ভব। এমনকি অন্ত্র সঠিক ভাবে কাজ করতে পারে। ব্যায়াম করার ফলে পেট থেকে গ্যাস বেরিয়ে যেতে থাকে। তাছাড়াও ব্যায়াম করলে নিজের কাছে  অনেকটা হালকা মনে হয়।

পেটে ম্যাসাজ করুন

আস্তে আস্তে পেট ম্যাসাজ (Stomach Massage) করুন। এ ভাবে ম্যাসাজ করতে পারলে পারলে গ্যাস আপনার অন্ত্রের নিচের দিকে চলে আসবে এবং পায়ুদ্বারের মাধ্যমে বেরিয়ে যাবে। এ ক্ষেত্রে পেটের উপরি ভাগে ম্যাসাজ করুন। ডান হাতটিকে ডানদিকে বুকে খাঁচার হাড়ের নিচের দিকে ধরুন। তারপর গোল ভাবে ম্যাসাজ করুন। এ ভাবেই দ্রুত সমস্যা কমানো সম্ভব। একবার করে দেখতেই পারেন।

​গরম জলে স্নান করুন

এক বালতি হালকা গরম নিন এবং এতে স্নান করুন। আপনি হয়ত গরম জলে স্নানের কথা শুনে নিশ্চয়ই একটু হলেও আবাক হয়েছেন । তবে বিশ্বাস করুন পেটে গ্যাসের সমস্যা কমাতে চাইলে হালকা গরম জলে স্নান হতে পারে অন্যতম কার্যকরী উপায়। দেখা গিয়েছে, গরম জল পেটে ব্যথা কমাতে পারে। এমনকী দূর করে দিতে পারে গ্যাসের সমস্যা। এমনকী গ্যাস হতেও দেয় না। এছাড়াও গরম জল স্নান করলে অন্ত্রের (Intestine) উপর চাপ কমে। এমনকি অন্ত্র ভালো থাকে। তাই আর চিন্তা নেই।

ফাইবারভ যুক্ত খাবার

ফাইবারযুক্ত খাবার খাওয়া পেটের সমস্যায় খাবারের তালিকায় অবশ্যই বেশি বেশি ফাইবার যুক্ত খাবার যোগ করুন। এতে সমস্যা অনেকটাই কমে যেতে পারে। নারীদের ক্ষেত্রে দিনে ২৫ ও পুরুষদের ক্ষেত্রে ৩৮ গ্রাম ফাইবার খাওয়া উচিত। সবজি ও হোল গ্রেইনে অনেকটা বেশি পরিমাণে ফাইবার থাকে।

কলা

কলাতে এমন কিছু পুষ্টি উপাদান আছে যে গুলোর মাধ্যমে পেটের সমস্যা সমাধান করতে অনেক সহয়তা করে। যেমন- ভিটামিন বি-৬, পটাসিয়াম, এবং ফোলেট। কলা মূলত গ্যাসের সমস্যা হওয়ার সময় খেতে হয়। করণ কলাতে যে পটাসিয়াম বা পুষ্টি গুণ উপাদান থাকে এ গুলো ধীরে ধীরে পেটে গ্যাসের সমস্যা  কমাতে সহয়তা করে।

শসা

শসা পেটের গ্যাস কমানোর একটি কার্যকরী প্রাকৃতিক উপায়। কারণ শসা খেলে পেট অনেকটাই ঠাণ্ডা থাকে।  এটি শরীরকে হাইড্রেটেড রাখতে সাহায্য করে এবং এতে অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি উপাদান রয়েছে, যা হজমে এবং গ্যাসের সমস্যা কমাতে সহায়ক। এছাড়াও আপনি যদি  দই ও শসার সালাদ করে খান তাহলে আপনার পেটের গ্যাস কমাতে অনেকটাই কার্যকর।

পেঁপে

পেটের গ্যাস একটি সাধারণ সমস্যা, যা বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই হজম প্রক্রিয়ার ব্যাঘাতের কারণে হয় এবং আমাদের দৈনন্দিন জীবনযাত্রায় প্রভাব ফেলে। প্রাকৃতিক ভাবে এই সমস্যার সমাধানে পেঁপে অত্যন্ত কার্যকরী একটি ফল। 

পেঁপেতে থাকা প্যাপেইন নামক এনজাইম হজম প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করে এবং গ্যাস কমাতে সাহায্য করে। এছাড়া, এতে উচ্চমাত্রার ফাইবার এবং প্রাকৃতিক উপাদান রয়েছে, যা অন্ত্র পরিষ্কার রাখতে এবং অতিরিক্ত গ্যাস প্রতিরোধে সহায়ক। সঠিকভাবে পেঁপে গ্রহণ করলে এটি দ্রুত পেটের গ্যাস কমাতে কার্যকর ভূমিকা পালন করে।

পানি

গ্যাসের সমস্যা সমাধান বা দ্রুত মুক্তি পেতে পানি অন্যতম একটি প্রাকৃতিক ও সহজ সমাধান। পানি শরীরকে হাইড্রেট রাখে, হজম প্রক্রিয়াকে উন্নত করে এবং অন্ত্র পরিষ্কার করতে সাহায্য করে। বিশেষত, হালকা গরম পানি বা লেবু মিশ্রিত পানি গ্যাস কমাতে আরও কার্যকর। সঠিক সময়ে পর্যাপ্ত পানি পান করলে পেটের গ্যাস দ্রুত নিরসন সম্ভব এবং হজমতন্ত্র সুস্থ থাকে।

ডাবের পানি

ডাবের পানি খেলে পেটে গ্যাসের সমস্যা দূর হয় আর এটি একটি প্রাকৃতিক পানীয় যা পেটের গ্যাস কমাতে অত্যন্ত কার্যকর। এতে উপস্থিত ইলেকট্রোলাইট এবং প্রাকৃতিক এনজাইম হজম প্রক্রিয়াকে উন্নত করে এবং অন্ত্র থেকে গ্যাস নির্গমনে সাহায্য করে। ডাবের পানি পেট ঠান্ডা রাখে, ফোলাভাব কমায় এবং অন্ত্রের কার্যক্ষমতা বাড়ায়। গ্যাসজনিত অস্বস্তি দ্রুত দূর করতে এটি সহজলভ্য ও স্বাস্থ্যসম্মত একটি সমাধান। তাই নিয়মিত ডাবের পানি গ্রহণ করলে পেটের গ্যাস কমানোর পাশাপাশি সামগ্রিক হজম প্রক্রিয়া উন্নত হয়।

দই

পেটের গ্যাসের সমস্যা দূর বা খাবার হজম করতে দই অনেকটা সহায়তা করে। এতে থাকা প্রোবায়োটিক ব্যাকটেরিয়া হজম প্রক্রিয়াকে উন্নত করে এবং অন্ত্রে জমে থাকা অতিরিক্ত গ্যাস নির্গমনে সাহায্য করে। দই অন্ত্রের উপকারী ব্যাকটেরিয়ার ভারসাম্য বজায় রাখে, যা হজম তন্ত্র সুস্থ রাখতে সহায়ক। সহজলভ্য এবং পুষ্টিগুণে ভরপুর দই দ্রুত গ্যাস কমানোর পাশাপাশি পেটের স্বাভাবিক কার্যক্রম পুনরুদ্ধার করে। তাই, গ্যাসের সমস্যা দূর করতে দই একটি নিরাপদ ও কার্যকর সমাধান।

রসুন

পরিপাকতন্ত্রের জন্য উপকারী উপাদান হলো রসুন। এর প্রাকৃতিক উপাদান যা পেটের গ্যাস কমাতে দ্রুত কার্যকর। এতে থাকা অ্যালিসিন ও অন্যান্য সক্রিয় যৌগ হজম প্রক্রিয়া উন্নত করে এবং অন্ত্রের গ্যাস নির্গমনে সহায়তা করে।

রসুনের অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি ও অ্যান্টি-মাইক্রোবিয়াল গুণ পেটের ফোলাভাব কমিয়ে আরাম দেয়। এটি সহজলভ্য এবং প্রাকৃতিক সমাধান হিসেবে পেটের গ্যাস দূর করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। সঠিক ভাবে রসুন ব্যবহার করলে এটি দ্রুত হজম তন্ত্রের কার্যক্রম পুনরুদ্ধারে সহায়ক হয়।

প্রতিদিন সকালে খালি পেটে এক কোয়া কাঁচা রসুন খেতে পারেন। এ ছাড়া দুপুরে ভাতের সঙ্গেও এক কোয়া রসুন খেতে পারেন। এভাবে সপ্তাহে অন্তত দুই থেকে তিন দিন খান; সমস্যা অনেকটা সমাধান হয়ে যাবে।

তুলসি পাতা

তুলসি পাতা একটি প্রাকৃতিক ভেষজ, যা পেটের গ্যাস কমাতে দ্রুত কার্যকর ভূমিকা পালন করে। এতে থাকা অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি এবং হজম সহায়ক উপাদান অন্ত্রের গ্যাস নির্গমনে সহায়ক। তুলসি পাতা হজম প্রক্রিয়াকে উন্নত করে এবং পেটের ফোলাভাব ও অস্বস্তি দূর করে। এটি সহজলভ্য এবং স্বাস্থ্যসম্মত হওয়ায় গ্যাসজনিত সমস্যার প্রাকৃতিক সমাধান হিসেবে তুলসি পাতা অত্যন্ত কার্যকর। 

নিয়মিত তুলসি পাতা গ্রহণ করলে হজম তন্ত্র সুস্থ থাকে এবং গ্যাসের সমস্যা দ্রুত নিরসন হয়। গ্যাসের সমস্যা হলেই ৫-৬টি তুলসি পাতা চিবিয়ে খেতে পারেন। অথবা ৫-৬ টি তুলসি পাতা সেদ্ধ করে পানি বা মধু দিয়ে পান করুন।

দারুচিনি

বেশির ভাগ হজমজনতি সমস্যার ওষুধ দারুচিনি। এতে উপস্থিত প্রাকৃতিক অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি ও অ্যান্টি-মাইক্রোবিয়াল উপাদান হজম প্রক্রিয়াকে উন্নত করে এবং অন্ত্রের গ্যাস নির্গমনে সহায়তা করে। দারুচিনি পাতা পেটের ফোলাভাব কমায় এবং হজম তন্ত্রের স্বাভাবিক কার্যক্রম বজায় রাখে।

সহজলভ্য ও সুগন্ধযুক্ত এই ভেষজটি গ্যাসজনিত অস্বস্তি কমানোর পাশাপাশি হজমে স্বস্তি এনে দেয়। তাই, দ্রুত পেটের গ্যাস কমানোর জন্য দারুচিনি পাতা একটি প্রাকৃতিক এবং স্বাস্থ্যকর সমাধান। গ্যাসের সমস্যা হলে আধা চা চামচ দারুচিনি গুড়ো এক কাপ পানিতে মিশিয়ে সেদ্ধ করে নিন। তারপর ঠাণ্ডা করে পান করুন। প্রতিদিন এ ভাবে তিনবার দারুচিনি জুস পান করুন।

পুদিনা পাতা

এসিড নিঃসরণের গতি কমায় এবং হজম ক্ষমতা বাড়ায় পুদিনা পাতা।  এতে উপস্থিত মেনথল অন্ত্রের পেশিকে শিথিল করে, হজম প্রক্রিয়াকে উন্নত করে এবং জমে থাকা গ্যাস নির্গমনে সহায়তা করে। পুদিনা পাতা পেটের ফোলাভাব কমিয়ে হজমে স্বস্তি আনে এবং পেট ঠান্ডা রাখে। সহজলভ্য ও সুগন্ধযুক্ত এই ভেষজটি গ্যাসজনিত সমস্যার প্রাকৃতিক সমাধান হিসেবে দ্রুত কার্যকর।

তাই, পুদিনা পাতা নিয়মিত ব্যবহার করলে পেটের গ্যাস কমানোর পাশাপাশি হজম তন্ত্রের সার্বিক স্বাস্থ্যের উন্নতি হয়। কয়েকটি পুদিনা পাতা কুচি কুচি করে একটি পাত্রে পানি নিয়ে সেদ্ধ করে নিন। তারপর পানিটুক ছেঁকে ঠাণ্ডা করে পান করুন।

লবঙ্গ

লবঙ্গ একটি শক্তিশালী ভেষজ যা পেটের গ্যাস কমানোর জন্য অনেক আগে থেকেই ব্যবহৃত হয়ে আসছে। এতে থাকা ইউজেনল নামক প্রাকৃতিক উপাদান হজম প্রক্রিয়াকে উন্নত করে এবং অন্ত্রের গ্যাস নির্গমনে সহায়তা করে। এটি পাকিস্থলিতে গ্যাস উৎপাদন প্রতিরোধ করে। প্রতিদিন দুটি লবঙ্গ চিবিয়ে খেলে আপনি গ্যাসের সমস্যা চিরতরে থেকে মুক্তি পাবেন।

জিরা

পেটের গ্যাস নিয়ন্ত্রণে তাৎক্ষণিক কাজ করে। জিরা একটি বহুল ব্যবহৃত মশলা, যা পেটের গ্যাস কমাতে অত্যন্ত কার্যকর। এতে উপস্থিত থাইমল নামক উপাদান হজম প্রক্রিয়া উন্নত করে এবং অন্ত্রের গ্যাস নির্গমনে সহায়তা করে।

জিরার প্রাকৃতিক অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি এবং অ্যান্টি-স্পাসমোডিক গুণ পেটের ফোলাভাব ও অস্বস্তি দ্রুত দূর করতে সাহায্য করে। নিয়মিত জিরা ব্যবহার করলে পেটের গ্যাস কমানোর পাশাপাশি হজমতন্ত্র সুস্থ রাখা সম্ভব। এক গ্লাস পানিতে সামান্য জিরার গুঁড়ো মিশিয়ে বা ফুটিয়ে ছেঁকে নিয়ে প্রতিবেলা খাবার পর খেতে পারেন।

মৌরি

গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দূর করতে সহায়তা করে মৌরি। মৌরি একটি প্রাকৃতিক ভেষজ যা পেটের গ্যাস এবং হজমজনিত অস্বস্তি কমাতে দীর্ঘদিন ধরে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। এতে থাকা অ্যান্থোল নামক উপাদান হজম প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করে এবং অন্ত্রের পেশিকে শিথিল করে গ্যাস নির্গমনে সহায়তা করে। এটি গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দূর করার সাথে সাথে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে কাজ করে। মৌরি আমাদের পাকস্থলী এবং অন্ত্রের পেশীতে ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। এর ফলে অ্যাসিড রিফ্লাক্সের কারণে সৃষ্ট গ্যাস ও কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়।

ইসবগুলের ভুষি

ইসবগুলের ভুষি একটি প্রাকৃতিক ফাইবার-সমৃদ্ধ উপাদান। যা হজমতন্ত্রের কার্যকারিতা উন্নত করে এবং পেটের গ্যাস কমাতে সহায়ক। এটি অন্ত্রের মল নরম করে মলত্যাগ সহজ করে এবং হজম প্রক্রিয়ায় জটিলতা দূর করে। ইসবগুলের ভুষি পেটে জমে থাকা গ্যাস দ্রুত নির্গমন করতে সহায়তা করে এবং ফোলাভাব ও অস্বস্তি দূর করে। এটি পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া-মুক্ত এই উপাদানটি নিয়মিত ব্যবহার করলে পেটের গ্যাসজনিত সমস্যা দ্রুত সমাধান করা সম্ভব।

দ্রুত পেটের গ্যাস কমানোর উপায়- শেষ কথা

আজকের আর্টিকেলে আপনাদের সাথে আলোচনার মুখ্য বিষয় দ্রুত পেটের গ্যাস কমানোর উপায় সে সম্বন্ধে। আশা করি আজকের আর্টিকেলটি পড়ে আপনার কাছে ভালো লেগেছে। এমনই গুরুত্বপূর্ণ ও শিক্ষনীয় আর্টিকেল প্রতিদিন পেতে নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করবেন। এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।  

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url