সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসা [বিস্তারিত গাইডলাইন]
আপনারা কি সৌদি আরবের ফ্রি কোম্পানি সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন বা গুগলে সার্চ দিয়েছেন? তাহলে আজকের পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। কারণ আজকের এ পোস্টের এর মধ্যে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করেছি সৌদি আরবের ফ্রি কোম্পানি সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য। আশাকরি,পোস্টটি পরলে আপনি যে তথ্য সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন সে সকল বিষয়ে বিস্তারিত জানতে পারবেন।
সৌদি আরব একটি মধ্যপ্রাচ্যের সর্বভৌম আরব রাষ্ট্র হিসাবে বিশ্বের কাছে পরিচিত । এই সৌদি আরবের প্রবাসীরা বাদে প্রায় সকল নাগরিক আরবীতে কথা বলে থাকে। সবার কাছে এই দেশটি পৃথিবীর মধ্যে মুসলিম দেশ নামে পরিচিত। এই দেশটি এশিয়ার সবথেকে বড় আরব দেশ।
প্রতি বছরের সৌদি আরবের কোম্পানি থেকে বিভিন্ন দেশের শ্রমিক নিয়োগ করে থাকে। কোম্পানিতে অনেক গুলো পোস্টে তারা কাজের জন্য লোক নেয়। বাংলাদেশ থেকে অনেক মানুষ আছে যারা সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসায় যেতে চাই বা কোম্পানি ভিসার জন্য আবেদন করে। কিন্তু কত টাকা খরচ হবে কি করতে হবে সে সম্পর্কে কোন ধারনা থাকে না। তাই আজকে সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসা নিয়ে বিভিন্ন তথ্য আপনাদের জানানোর চেষ্টা করব।
সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসা
আপনাদের মধ্যে অনেক মানুষ আছেন যারা সৌদি আরবে কোম্পানি ভিসা নাম সম্পর্কে কিছু জানেনা। আমরা আজ এই পোস্টের মাধ্যমে জেনে নিতে পারেন সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসার বিস্তারিত তথ-
সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসা একটি কর্মসংস্থানের ভিসা। যা মূলত সৌদি আরবে কাজ করতে ইচ্ছুক এমন বিদেশি কর্মীদের জন্য দেওয়া হয়। এই ভিসা বিশেষ ভাবে কোনো কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠানের জন্যই প্রদান করা হয়। যেখানে ভিসাপ্রাপ্ত ব্যক্তি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য কাজ করতে পারবেন। এর মাধ্যমে সৌদি আরবে কাজ করার বৈধ অনুমতি পাওয়া যায় এবং এটি সৌদি আরবের শ্রম বাজারে বিদেশি কর্মীদের প্রবেশের প্রধান উপায় হিসাবে বিবেচিত।
এ ছাড়াও সৌদি কোম্পানি ভিসা করতে চান তাহলে পরিচিত আত্মীয়-স্বজন দিয়ে ভিসা করে নেওয়া ভালো। কারণ আপনারা যদি কাছের কোন আত্মীয়-স্বজন থাকে এতে করে আপনি কম টাকার মধ্যেই কোম্পানি ভিসার জন্য করতে পারবেন। আপনি যদি বাংলাদেশ থেকে কোন দালাল বা এজেন্সির মাধ্যমে সৌদি কোম্পানির ভিসা করতে চান তাহলে খরচ হতে পারে ৩ লক্ষ থেকে ৫ লক্ষ টাকার মত।
সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসা বেতন কত
বাংলাদেশ থেকে সবাই সৌদি আরবে কোন কোম্পানির ভিসায় যাওয়ার আগে বেতন সম্পর্কে জানতে চায়। সৌদি আরব কোম্পানির ভিসার অনেক গুলো ক্যাটাগরির মাধ্যমে বেতন নিধারন করে থাকে। বিভিন্ন ধরনের কোম্পানির বেতন বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে। তবে কাজের উপর নির্ভর করে বেতন নিধারন করা হয়। যেমন, কম কষ্টের কাজে কম বেতন আর বেশি কষ্টের কাজে বেশি বেতন দেওয়া হয়।
এছাড়াও কোম্পানি ভেদে একজন কর্মীর দক্ষতা ও অভিজ্ঞতার উপর ভিত্তি করে বেতন নিধারন করা হয়ে থাকে। সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসার বেতন ন্যূনতম ২৫ হাজার টাকা থেকে ৩০ হাজার টাকা বেতন নির্ধারণ করে থাকেন।আর কিছু কিছু কোম্পানির কাজ অনুযায়ী একজন ব্যক্তির সর্বোচ্চ কোম্পানি ভিসার বেতন হিসেবে নির্ধারণ করা হয় ৬০-৭০ হাজার টাকা থেকে ০১ লক্ষ টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে।
সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসা আবেদন
সৌদি কোম্পানি ভিসা আবেদন করার জন্য কিছু নিয়ম কারুন মেনে ভিসার জন্য আবেদন করতে হয়।কেননা কোম্পানি নিয়ম অনুযায়ী ভিসা জন্য আবেদন না করলে আপনাকে কখনই সৌদি কোম্পানি ভিসা প্রদান করা হবে না। তাই আপনি যদি সৌদি আরবের কোম্পানির জন্য ভিসা আবেদন করতে চান, নিচের ধাপ গুলো অনুসরণ করে ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে-
সৌদি কোম্পানি ভিসার ধরণ
সৌদি কোম্পানি ভিসার জন্য আবেদন করতে হলে প্রথমেই ভিসা আবেদনের ধরণ গুলো সম্পর্কে জানতে হবে। মূলত সৌদি কোম্পানি ভিসার ধরণ তিনটি-
- নতুন ভিসা: নতুন ভিসা মূলত প্রথম বারের মতো যারা সৌদি আরবে কাজ করতে যাওয়া কর্মীদের জন্য প্রদান করা হয়।
- পুনর্নবীকরণ ভিসা: পুনর্নবীকরণ ভিসা মূলত যারা ইতিমধ্যেই সৌদি আরবে কাজ করেছে সে কর্মীদের জন্য যাদের ভিসার মেয়াদ শেষ হয়ে যাছে তাদের প্রদান করা হয়।
- ট্রানজিট ভিসা: ট্রানজিট ভিসা মূলত যারা সৌদি আরবে কোম্পানি সংক্ষিপ্ত সময়ের কাজ করতে চাই তাদের জন্য ট্রানজিট ভিসা প্রদান করা হয়।
সৌদি কোম্পানি ভিসার প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসা আবেদনের জন্য বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্র প্রয়োজন হয়। নিচে সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের তালিকা দেওয়া হলো-
- বৈধ পাসপোর্ট: আপনার পাসপোর্টের মেয়াদ ভিসার মেয়াদের থেকে কমপক্ষে 6 মাস বেশি হতে হবে এবং পাসপোর্টে কমপক্ষে ২টি ফাঁকা পৃষ্ঠা থাকতে হবে (ভিসা স্ট্যাম্পিংয়ের জন্য)।
- কাজের অফার: প্রথমেই সৌদি আরবের একটি কোম্পানির কাছ থেকে কাজের অফার পেতে হবে। কোম্পানি আপনাকে নিয়োগ পত্র (offer letter) প্রদান করবে এবং এতে আপনার কাজের ভূমিকা ও অন্যান্য বিষয় উল্লেখ থাকবে।
- পাসপোর্ট আকারের ছবি: 2 কপি পাসপোর্ট আকারের ছবি।
- শিক্ষাগত যোগ্যতার প্রমাণপত্র: আপনার সকল শিক্ষাগত যোগ্যতার প্রমাণপত্রের সত্যায়িত কপি।
- পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট: স্থানীয় থানার থেকে সনদপত্র সংগ্রহ করতে হবে।
- স্বাস্থ্য পরীক্ষা রিপোর্ট: সৌদি আরবের ভিসার জন্য একটি মেডিকেল টেস্ট করতে হবে এবং এটি নির্দিষ্ট স্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে সম্পন্ন করতে হয়।
- ভ্রমণ বীমা: আপনার ভ্রমণের সময়কাল জুড়ে আপনাকে কভার করে এমন ভ্রমণ বীমা।
সৌদি কোম্পানি ভিসার আবেদন প্রক্রিয়া
নিয়োগকর্তার সাথে যোগাযোগ : আপনার কোম্পানি ভিসার জন্য আবেদন করতে, আপনাকে সর্বপ্রথমে আপনার নিয়োগকর্তার সাথে যোগাযোগ করতে হবে। এরা আপনাকে আবেদন প্রক্রিয়া সম্পর্কে নির্দেশিকা সরবরাহ করবে এবং প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংগ্রহ করতে সহায়তা করবে।
ভিসা আবেদন ফর্ম সংগ্রহ: সৌদি কোম্পানি ভিসা আবেদন করার জন্য কোম্পানি ভিসার নিদিষ্ট ফর্ম সংগ্রহ করতে হবে।
ভিসা আবেদন ফর্ম পূরণ: সৌদি আরবে অবস্থিত আপনার নিয়োগকর্তার মাধ্যমে ফর্ম সংগ্রহের পর। সাবধানতার সাথে এবং সঠিক ভাবে ফর্মটি পূরণ করুন।
প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিন: পূরণ করা আবেদন ফর্ম সহ সমস্ত প্রয়োজনীয় কাগজপত্র আপনার নিয়োগকর্তার কাছে জমা দিতে হবে।
ভিসা ফি প্রদান: আপনার সৌদি কোম্পানি ভিসা জন্য প্রযোজ্য ভিসা ফি জমা দিতে হবে।
ভিসার জন্য অপেক্ষা: আপনার আবেদন প্রক্রিয়া সম্পূন্ন করতে ও ভিসা অনুমোদন করতে কিছু সময় লাগতে পারে। অনুমোদনের পর, আপনার নিয়োগকর্তা আপনাকে আপনার ভিসা পাঠাবেন।
সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসা চেক
বর্তমান সময়ে বাংলাদেশে দালাল বা এজেন্সির মাধ্যমে ভিসা করে অনেক মানুষ প্রতারিত হচ্ছে। কেননা এজেন্সিরা সঠিক ভিসা দেওয়ার কথা বলে তারা সাধারণ মানুষকে অনেক ভাবে প্রতারিত করতেছে । এবং অনেকেরই ভিসা কনফার্ম না করেই তাদেরকে বলছে ভিসা হয়ে গেছে। তারা এজেন্সিতে ভিসার জন্য লক্ষ লক্ষ টাকা দিয়ে প্রতারিত হচ্ছে।
এছাড়াও অনেকেই সৌদি আরবে গিয়ে ভিসার সমস্যার কারণে আবার দেশে ফিরে আসতে হচ্ছে। আপনারা চাইলেই বিষয়ের সাথে সাথে আপনি আপনার পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে নিজের ভিসা নিজেই চেক করে নিতে পারবেন।
আপনার ভিসা সঠিক হয়েছে কি না? বা কোন কোম্পানির ভিসা হয়েছে সে সমস্ত সঠিক তথ্য অনলাইনের মাধ্যমে ভিসা চেক করেই জানতে পারবেন। সে জন্য আপনার মোবইলের গুগল ক্রোম বাউজার ওপেন করতে হবে।
ভিসা চেক করার তাদের নিজের ওয়েবসাইট রয়েছে (https://visa.mofa.gov.sa) আপনি ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ভিসা চেক করতে পারবেন। প্রথমে আপনাকে একটি পাসপোর্ট নাম্বার দিতে হবে। এরপর আপনার ভিসা টাইপ সিলেট করতে হবে। তাদের একটি ক্যাপচা দিবে সেই ক্যাপচা সঠিক ভাবে পূরণ করতে হবে। সর্বশেষ আপনি সাবমিট বাটন ক্লিক করলেই আপনার ভিসার সমস্ত তথ্য পেয়ে যাবেন।
সৌদি আরবের কোম্পানি নাম
বাংলাদেশে অনেক মানুষ আছে তারা সৌদি আরবের বিভিন্ন কম্পানির নাম জানতে চায়। অনেকেই কোম্পানির ভিসা করার জন্য সৌদি আরবের ভালো কোম্পানির নাম জানতে হবে। বর্তমান সময়ে আপনাদেরকে সৌদি আরবের কোম্পানির নাম গুলো জানাবো। সৌদি আরবে স্বনামধন্য অনেক ধরনের কোম্পানি রয়েছে।
- আল খায়ের কোম্পানি।
- আলবদর কোম্পানি।
- আল মারাই কোম্পানি।
- আরমকো কোম্পানি।
- আল ইমামা কোম্পানি।
- জুসুর ইমদাদ কোম্পানি।
- বলদিয়া কোম্পানি।
- পেপসি কোম্পানি।
- ইনিশিয়াল কোম্পানি।
- সাসকো কোম্পানি।
- বিনলাদেন কোম্পানি।
সৌদি আরব কোন কোম্পানি ভিসা ভালো
বাংলাদেশ থেকে সৌদি আরবের বিভিন্ন কোম্পানির ভিসা পাওয়া যায়। তবে সৌদি আরবের কোন কোম্পানির ভিসা ভালো হবে তা নির্ধারন করে বলা অনেকটা কষ্টকর।কেননা মানুষের কাছে কোম্পানির ধারণা এক একজন কাছে এক এক ধরনের বা আলাদা হতে পারে।
তবে স্বাভাবিক ভাবে আমরা ভালো কাজ এবং বেশি বেতন প্রদান করা কোম্পানি কে ভালো কোম্পানি হিসেবে জেনে থাকি। এছাড়াও যে কাজে বিপদ কম, সুবিধা বেশি ও উপার্জন বেশি সেই কাজের কোম্পানি গুলো কে ভালো কাজের কোম্পানি হিসেবে চিনে থাকি। যেমন,
- যে কোন কোম্পানির ক্লিনার ভিসা।
- কোম্পানির আওতাধীন সুপার মার্কেট ভিসা।
- সৌদি কোম্পানি ভিসা।
- ড্রাইভিং ভিসা।
- হোটেল ও রেস্টুরেন্ট ভিসা
সৌদি আরবে কোন কাজের চাহিদা বেশি
বাংলাদেশী নাগরিকদের জন্য সৌদি আরবে অনেক কাজের ও ভিসার সুযোগ রয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখিত অনেক কাজের চাহিদাও রয়েছে। তাই নিচে সৌদি আরবে চাহিদা সম্পন্ন সেই কাজ অনুযায়ী ভিসা তৈরি করতে পারেন। যেমন,
- ইলেকট্রিশিয়ান
- ড্রাইভিং
- অটোমোবাইল সার্ভিসিং
- প্লাম্বার
- কনস্ট্রাকশন
- রেস্টুরেন্ট
- রংমিস্ত্রি
- সুপারমার্কেট
সৌদি আরবে কোন কাজের বেতন বেশি
আপনাদেরকে জানাবো সৌদি আরবে কোন কাজে গেলে বেশি টাকা বেতন পাবেন। সবাই চায় বেশি টাকা বেতনের কাজ করার জন্য। অনেক মানুষ আছে তারা সৌদি আরবের ভিসা করে থাকে কিন্তু কি ভিসা করলে তারা বেশি টাকা বেতন পাবে সে সম্পর্কে জানে না। আপনি মাধ্যমে সৌদি আরবের কোন কোন কাজের বেতন বেশি সে সম্পর্কে জানতে পারবেন।
কাজের ধরন | কাজের বেতন |
ইলেকট্রিশিয়ানের বেতন | ১৩৫০ থেকে ১৫০০ রিয়াল |
কোম্পানি ভিসা | ২০০০ থেকে ৩০০০রিয়াল |
কনস্ট্রাকশন শ্রমিক | ১২০০ থেকে ১৫০০রিয়াল |
অটো মোবাইল | ১৫০০ থেকে ১৮০০রিয়াল |
টেকনিশিয়ান | ১৩০০ থেকে ১৮০০রিয়াল |
প্লাম্বার | ১৫০০ থেকে ২০০০ রিয়াল |
ফ্যাক্টরি শ্রমিক | ১৫০০ থেকে ২০০০ রিয়াল |
ওয়েল্ডিং শ্রমিক | ১২০০থেকে ১৬০০ রিয়াল |
গৃহকর্মী | ১০০০ থেকে ১৫০০ রিয়াল |
সৌদি আরব যেতে কত টাকা লাগে
সৌদি আরবে যেতে বর্তমানে কাজের জন্য যেতে চাইলে অনেক টাকার প্রয়োজন হয় । যদি বর্তমানে কাজের জন্য সৌদি আরবে যাওয়া যায় আপনার ৩ লক্ষ থেকে সাড়ে ৪ লক্ষ টাকা মত লাগতে পারে । সৌদি আরবে যাওয়া সম্পূর্ণ নির্ভর করবে আপনার ভিসার ধরন ,মেয়াদ ও কাজের উপর ।
সাধারণত সৌদি কাজের ভিসার মূল্য পঞ্চাশ হাজার থেকে ষাট হাজার টাকা হয়ে থাকে। কিন্তু আপনারা যদি বিভিন্ন দালাল এজেন্সির মাধ্যমে যান তাহলে আপনাদের এক লাখ থেকে তিন লাখ টাকা ভিসার দাম নিয়ে থাকে।
এছাড়াও যারা সৌদি আরব মেডিকেল খরচ, ভ্যাকসিনেশন, বিএমইটি, বিমান টিকিট সৌদি আরবে যেতে চাই তাদের চার লক্ষ সারে চার লক্ষ টাকা লাগে। সৌদি আরবের বর্তমানে একটি ভিসা সংগ্রহ করতে পনেরশো থেকে সর্বোচ্চ পঁচিশো রিয়াল খরচ হয়।
তবে বিভিন্ন এজেন্টরা সাত হাজার থাকে দশ হাজার রিয়াল পর্যন্ত দামেও বিক্রি করে থাকে বর্তমানে বাংলাদেশ থেকে সৌদি আরবে বিভিন্ন ভাবে যাওয়া যায়। আপনার ভিসার উপর নির্ভর করে আপনার ভিসার কত টাকা খরচ হবে।
সৌদি আরব যেতে কত বছর বয়স লাগে
বাংলাদেশ থেকে আপনি যদি সৌদি আরব যেতে চান তাহলে আপনারা অবশ্যই পরিপূর্ণ বয়স হতে হবে। অনেক মানুষ আছে তাদের বয়স কম হওয়ার কারণে ভিসার জন্য আবেদন করতে পারেন না। অনেকেই সৌদি আরব যাওয়ার বয়স সম্পর্কে জানতে চায়।
বর্তমান সময়ে আপনি যদি সৌদি আরবের ভিসা করতে চান তাহলে আপনার সর্বনিম্ন ২১ বছর হতে হবে। অর্থাৎ এনআইডি কার্ড অথবা পাসপোর্ট ২১ বছর না হলে আপনি ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন না।
সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসা-শেষ কথা
প্রিয় পাঠক আপনারা ইতিমধ্যে জানতে পেরেছেন সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসা সম্পর্কে বিভিন্ন ধরনের তথ্য। আপনারা যদি সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসা আবেদন করতে চান তাহলে এ নিয়ম অনুসরণ করে আবেদন করলে খুব সহজেই সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন।
আশা করি আপনি আমাদের সম্পূর্ণ পোষ্ট পড়েছেন এবং আপনার ভালো লেগেছে। আপনি যদি এই পোস্টটি পড়ে উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে আপনার আশেপাশের বন্ধুদের সাথে শেয়ার করে দেখার সুযোগ করে দিন।আর এমন মজার মজার পোস্ট পড়তে প্রতিদিন আমাদের ওয়েবসাইট এ ভিজিট করুন। ধন্যবাদ
এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url