ফ্রিল্যান্সিং শিখার উপায়-ফ্রিল্যান্সিং একাউন্ট খোলার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত পড়ুন

আপনারা যদি ফ্রিল্যান্সিং শিখার উপায়-ফ্রিল্যান্সিং একাউন্ট খোলার নিয়ম সম্পর্কে জানতে গুগলে সার্চ করছেন। তাহলে নিচের আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়ুন। কেননা আর্টিকেলের মধ্য বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করেছি ফ্রিল্যান্সিং শিখার উপায়-ফ্রিল্যান্সিং একাউন্ট খোলার নিয়ম যাবতীয় বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য। ফ্রিল্যান্সিং কি ভাবে শিখাবেন ও একাউন্ট খোলার নিয়ম জানার আগে আর্টিকেলটি পড়লে আশা করি অনেক উপকৃত হবেন।

ফ্রিল্যান্সিং শিখার উপায়

ফ্রিল্যান্সিং হলো  অনলাইনে ইনকাম করার অন্যতম মাধ্যম। ফ্রিল্যান্সিং এর মানেই হলো স্বাধীন ভাবে কাজ করা বা মুক্তপেশা।এটি এমন একটি মাধ্যম যেখান থেকে আমরা ঘরে বসে কাজ করে ইনকম করা যায়।আবার ফ্রিল্যান্সিং এমন একটি আলাদা মাধ্যম বা উপায়, যার দ্বারা আপনারা অনলাইন কাজ করে টাকা আয় করতে পারবেন। তবে এই ইনকাম করার জন্য আমাদেরকে সঠিক মাধ্যম ও সঠিক বিষয়ে কাজ শিখতে হবে।

ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবেন

বর্তমানে সময়ে বাংলাদেশের তরুন প্রজন্মের কাছে ফ্রিল্যান্সিং শব্দটা একটি সোনার হরিণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এখন চাকরির বাজার এত টাই কঠিন যে বেশিরভাগ ছেলে মেয়েরাই এখন ফ্রিল্যান্সিং করার পিছনে ঝুঁকে পড়েছেন।

ফ্রিল্যান্সিং বা আউটসোর্সিং এই মুহূর্তে বিষয়টি বর্তমানে তরুণ তরুণীরা অনেক পছন্দ করে নিয়েছেন এর প্রধান কারণ ঘরে বসেই বিদেশের বিভিন্ন তথ্য প্রযুক্তির অঙ্গনের কাজ করে অধিক মুনাফা অর্জন করা সম্ভব হচ্ছে।তবে বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই আমরা এ বিষয়টি জানিনা যে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখতে হয় শুরুটা কোথায় করব বা সঠিক পথপ্রদর্শক হিসেবে কাউকে খুঁজে পাই না তবে এ বিষয়ে কিছু তথ্য নিচে জানানো হলো-

আরো পড়ুনঃ ডিজিটাল মার্কেটিং A to Z (গাইডলাইন)

বাংলাদেশের বর্তমান ফ্রিল্যান্সিং দুটি উপায়ে শেখা সম্ভব। প্রথম অনলাইনে বিনামূল্যে এবং দ্বিতীয় অফলাইনে বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং প্রতিষ্ঠানের কাছে টাকার বিনিময়ে। এজন্য প্রয়োজন আপনার প্রথমেই আপনি কোন বিষয়ে ফ্রিল্যান্সিং করতে চান গ্রাফিক্স ডিজাইন ওয়েব ডেভেলপমেন্ট বা ডিজিটাল মার্কেটিং সেক্টরে আপনি ফ্রিল্যান্সিং শিখতে চান আপনার মাথায় একটা চিন্তা থাকতে হবে।

যে আপনি অফলাইনে দেখে নিজে শিখতে পারবেন কিনা বা আশেপাশে এলাকার কোন অফলাইন ভিত্তিক প্রতিষ্ঠানে ক্লাস করার মাধ্যমে শিখবেন। এ বিষয়ে তথ্য নিতে আপনাকে বেশি বেশি গুগল সার্চ করতে হবে এবং ইউটিউব ভিডিও দেখতে হবে আপনি কোন বিষয়ে ফ্রিল্যান্সিং করতে চান সেটি নির্দিষ্ট ভাবে ভেবে থাকলে খুব দ্রুত সে বিষয়ে কাজ করা শুরু করতে পারেন।

মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো

মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো। মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করতে গেলে সবার আগে আপনাকে একটি বিষয়ে দক্ষ হয়ে উঠতে হবে কোন দক্ষতা লাভ করার পর আপনি মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করতে পারবেন। মোবাইলে ফ্রিল্যান্সিং শিখার সবচাইতে বড় মাধ্যম হলো ইউটিউবে ভিডিও দেখে ক্লাস করে করে শিখতে হবে।

আরো পড়ুনঃ মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো

এছাড়াও গুগল সার্চ করে সঠিক বিষয়ে একটি ব্লগ পোস্ট পড়ে মোবাইল দিয়ে কাজ স্বীকার আয়ত্ত অর্জন করতে পারবেন।আমাদের জন্যন অনলাইন থেকে কাজ শেখার একটি সহজ মাধ্যম রয়েছে সেটি হল বিভিন্ন কোর্সের মাধ্যমে শেখা আর কোর্স দুই প্রকারের হয়ে থাকে প্রথমত পেইড কোর্স দ্বিতীয়ত ফ্রী কোর্স এর মাধ্যমে আপনি এই কাজ

মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো 2024

বর্তমান সময়ে মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করা একটি সহজ মাধ্যম হিসাবে সাবার কাছে পরিছিত।কেননা এখন স্মার্ট মোবাইল ফোন দিয়েই ফ্রিল্যান্সিং করা সম্ভব হচ্ছে। মোবাইল দিয়ে যে কোনো জায়গা থেকে ফ্রিল্যান্সিং কাজ করা যায়।আবার অনেক ফ্রি অ্যাপ আছে যে গুলো মোবাইলে ইন্সটল করে কাজ শিখতে পারবেন। নিচে মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখার উপায় দেওয়া হলো

  • প্রথমেই মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শেখার জন্য একটি স্থিতিশীল ইন্টারনেট সংযোগ নিশ্চিত করতে হবে। কারণ ফ্রিল্যান্সিং কাজ ও শেখার জন্য নিরবিচ্ছিন্ন ইন্টারনেট সংযোগ প্রয়োজন।
  • ইউটিউব বা Udemy-এর মতো প্ল্যাটফর্ম গুলো থেকে ফ্রিল্যান্সিং বিষয়ে মোবাইল ফ্রেন্ডলি কোর্স ও ভিডিও টিউটোরিয়াল দেখে শিখতে পারজেম
  • অনলাইন বা অফলাইনে বিভিন্ন ধরনের কোর্স আছে সে গুলো করতে পারেন।যেমন মোবাইল দিয়ে কন্টেন্ট রাইটিং, সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং, গ্রাফিক্স ডিজাইন, ভিডিও এডিটিং, বা ডেটা এন্ট্রি স্কিল শিখতে পারেন।
  • সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের ফ্রিল্যান্সিং গ্রুপ ও কমিউনিটিতে যোগ দিয়ে অন্যান্য ফ্রিল্যান্সারদের সাথে যোগাযোগ স্থাপন করে ধারণা ও পরামর্শ নিতে পারেন।
  • আপনি ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্মে নিবন্ধন করতে পারেন।যেমন Upwork, Fiverr, Freelancer-এর মতো ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্মে মোবাইল অ্যাপ থেকে অ্যাকাউন্ট খুলে আপনার নিজের প্রোফাইল তৈরি করতে পারেন।
  • ফ্রিল্যান্সিং এর কিছু অ্যাপস আছে যে গুলো দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে পারবেন। যেমন, Coursera, Udemy, LinkedIn Learning। আবার Canva, Kinemaster, Google Docs-এর মতো অ্যাপস ব্যবহার করে মোবাইল দিয়ে কাজের নমুনা তৈরি করতে পারবেন।
  • মার্কেটিং স্ট্র্যাটেজি অনুযায়ী নিজের কাজের নমুনা সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করে বা বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্মে প্রোফাইল উন্নত করে ক্লায়েন্ট আকর্ষণ করুন।
  • মোবাইল দিয়ে নিয়মিত ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসের বিভিন্ন কাজের সুযোগ খুজতে হবে বা সঠিক কাজ বাছাই করতে হবে।

মোবাইলে কাজ শুরুতে কিছুটা ধীরগতির হতে পারে, তবে নিয়মিত চর্চা, লেগে থাকা ও ধৈর্য ধরে কাজ করলে সফল হওয়া সম্ভব।এভাবেই ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে কাজ শুরু করুন।গুলো শিখতে পারবেন।

কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং একাউন্ট খুলবো

ফ্রিল্যান্সিং হলো স্বাধীন ভাবে কাজ করা বা মুক্তপেশা।ফ্রিল্যান্সিং শিখার জন্য আমরা অনেক চেষ্টা করে থাকি।কেননা ফ্রিল্যান্সিং করে বর্তমান সময়ে অনেক টাকা ইনকাম করা যায়।  কিন্তু ফ্রিল্যান্সিং একাউন্ট কিভাবে খুলতে হয় এটা আমরা অনেকেই জানিনা এ বিষয়ে আজকে আপনাদেরকে জানাবো। ফ্রিল্যান্সিং একাউন্ট খোলার নিয়ম-

ফ্রিল্যান্সিং শিখার উপায়-ফ্রিল্যান্সিং একাউন্ট খোলার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত পড়ুন

  • সর্বপ্রথমে Freelancer.com ওয়েব সাইটে যাওয়ার পরে একটি পেজ দেখা যাবে Earn money freelancing নামে একটি লিংক দেখা যাবে এই লিংকে ক্লিক করলে একাউন্ট রেজিস্ট্রেশন করার জন্য একটি ফরম চলে আসবে।
  • ফরম আসার পর, এবার একটি পেজ আসবে সেই পেজটি সাইন আপ অপশন দেখা যাবে দুই রকম ভাবে account তৈরি করা যাবে প্রথমটি নিজেদের ফেসবুক একাউন্ট ব্যবহার করে এবং দ্বিতীয়টি ইমেইল আইডি ব্যবহার করে। এখানে আমার ব্যক্তিগত পরামর্শ থাকবে নিজের ইমেইল আইডি ব্যবহার করে একাউন্ট খুলবেন।এজন্য প্রথমে বক্স এ গিয়ে নিজের ইমেইল আইডি লিখতে হবে এবং দ্বিতীয় বক্সে পাসওয়ার্ড দিতে হবে এরপর I agree to freelancer user agreement and privacy policy অপশন এ ক্লিক করতে হবে নিচে দেখা যাবে join Freelancer অপশনে ক্লিক করতে হবে।
  • তারপর আপনাকে ওয়েবসাইটে username দিতে বলবে।এরপর username দেওয়ার পরে Suggestion এ আপনাকে কিছু username দেখাবে আপনি চাইলে সেখান থেকে একটি সিলেক্ট করতে পারেন। সঠিকভাবে username সিলেট করা হয়ে গেলে নিচে থাকা Next বাটনে ক্লিক করতে হবে।
  • তারপর আপনাকে একাউন্টের প্রকার বেছে নিতে বলবে আপনি যদি টাকা ইনকাম করার জন্য username account তৈরি করতে হবে।
  • তারপর আপনাকে একাউন্টে সিলেক্ট করতে বলবে আপনি যদি টাকা ইনকাম করার জন্য username account তৈরি করতে হলে। want to work অপশনে ক্লিক করতে হবে।আবার যদি অন্য freelance দিয়ে কাজ করাতে চান তাহলে। want to hire অপশনে ক্লিক করতে হবে।
  • আপনার একাউন্ট সাইন আপ প্রক্রিয়া শেষ হয়ে গেছে এবার আপনাকে একটি নতুন পেজ জায়গা যেখানে আপনার নিজের স্কিল skills গুলো সিলেক্ট করতে পারবেন, এখানে আপনি কি কি কাজ করে টাকা ইনকাম করতে চান সেই কাজগুলোর প্রজেক্ট আপনার সামনে আসবে এর মধ্যে থেকে আপনি কোন প্রযুক্তির কাজ জানেন সেই প্রজেক্ট সিলেক্ট করতে হবে প্রজেক্ট সিলেক্ট করা হলে Next Step অপশনে ক্লিক করুন।
  • তারপর আপনাকে একটি পেজ দেখাবে সেখানে আপনার প্রোফাইল এর সঙ্গে জড়িত details দি দিতে বলবে যেমন প্রথমে আপনাকে একটি প্রোফাইল পিক আপলোড করতে বলবে এরপর আপনার সম্পূর্ণ নাম দিতে হবে এবং আপনি কি কি ভাষায় জানেন সেই ভাষা গুলি সিলেক্ট করে শেষে আপনাকে কাজের experience বিষয় বলে দিতে হবে সব শেষ নিচে থাকা Next Step বাটনে ক্লিক করতে হবে।
  • তারপর  Next Step বাটনে ক্লিক করার পর আপনাকে payment method যুক্ত করি সেটাকে verify করার জন্য বলবে এখানে আপনার Credit / debit cardঅথবা PayPal account ব্যবহার করার জন্য বলবে তবে এই কাজগুলো আপনি পরেও করতে পারবেন এগুলো স্কিপ করে for now বাটনে ক্লিক করতে হবে।
  • তারপর for now বাটনে ক্লিক করার পর আর একটি অপশন আসবে এ অপশন  আপনাকে Promotion পেজ দেখানো হবে।এর অর্থ আপনাকে পরিমাণ মত টাকা দিয়ে freelancer ওয়েবসাইটের তরফ থেকে plus membership নিয়ে থাকে। আপনি যেহেতু নতুন সেতু এ বিষয়টি নেওয়ার প্রয়োজন মনে করছি না এজন্য skip for now অপশনে ক্লিক করতে হবে।
  • তারপর skip for now অপশনে ক্লিক করার পর  Project bid বা bidding দেখাবে এর মানে হলো  Freelancer ওয়েব সাইটে আপনার একাউন্ট তৈরি হয়েছে।
  • যখন আপনার একাউন্ট তৈরি হয়ে যাবে তখন আপনার freelancer dashboard এ আপনি অনেক ধরনের কাজের project দেখতে পাবেন এই project প্রজেক্ট গুলো করানোর জন্য কোন কোম্পানি বা ব্যাক্তি এই project টি পাবলিস্ট করেছে। যেসব ব্যক্তিরা এই কাজগুলো করতে চায় তারা সকলে এখানে apply করতে হবে। project bidding এই প্রজেক্ট গুলো আপনি যেটা করতে ইচ্ছুক সেটাতেই ক্লিক করতে হবে project এ ক্লিক করার সঙ্গে সঙ্গে এর সাথে জড়িত সকল তথ্য আপনাকে দেখিয়ে দিবে।

আরো পড়ুনঃ ফেসবুক পেজ খোলার নিয়ম সম্পর্কে জেনে নিন 

তারপর প্রযুক্তি সম্পর্কিত আপনার যেসব অভিজ্ঞতা দক্ষতা ও জ্ঞান রয়েছে সে বিষয়ে লিখে দিতে হবে কেন আপনাকে এই কাজ দেওয়া উচিত সেটা ভালো করে লিখতে হবে এবং কাজটি করার জন্য আপনি কত টাকা নিবেন এবং কতদিনে প্রযুক্তি কমপ্লিট করে জমা দিবেন সেটাও আপনাকে লিখে দিতে হবে এসব সমস্ত বিষয়গুলি লিখা হয়ে গেলে নিচের দিকে থাকা Place Bid অপশনে ক্লিক করতে হবে। এবার আপনার প্রজেক্টের আবেদনটি পাবলিস্ট করে দেওয়া হবে তার কাছে আর এই প্রক্রিয়াটিকেই বলে প্রজেক্ট বাইন্ডিং, আর এর মধ্যে থেকে বায়ার যে ব্যক্তিকে সেরা মনে করবে তাই কাজ দিবে।

ফ্রিল্যান্সিং কোর্স

বর্তমানে সময়ে বাংলাদেশে বেশ কিছু ফ্রিল্যান্সিং কোম্পানি রয়েছে।যারা অনেক কোর্স চালু করেছেন।কোর্স গুলো বিভিন্ন ধরনের।এর মধ্যে থেকে বেস্ট ফ্রিল্যান্সিং এর কোর্স খুজে নিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করাটা আমাদের একটু কষ্টসাধ্য বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। কিন্তু আজকে আমি আপনাদেরকে বাংলাদেশের সেরা কিছু ফ্রিল্যান্সিং কোর্স এর তালিকা জানাবো-

  • অ্যাডভান্স ডিজিটাল মার্কেটিং
  • পাইথন ডিজঙ্গ
  • গ্রাফিক্স ডিজা
  • আউটসোর্সিং ফ্রিল্যান্সিং
  • ক্রিয়েটিভ গ্রাফিক্স ডিজাইন
  • ভিডিও এডিটিং
  • এফিলিয়েট মার্কেটিং
  • ওয়েব ডেভেলপমেন্ট
  • সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন
  • ওয়েব ডিজাইন development
  • ফেসবুক মার্কেটিং
  • ইউটিউব মার্কেটিং
  • ইন্সটাগ্রাম মার্কেটিং

নতুনদের জন্য ফ্রিল্যান্সিং

বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং জগতে অনেক বেশি মানুষ শুরু করতে চাচ্ছে। কিন্তু কোনভাবেই তারা বুঝতে পারছেন না কিভাবে শুরু করবেন কোন বিষয় নিয়ে শিখবেন বা কোন বিষয়টি শিখলে বেশি কাজ পাওয়া যাবে এ বিষয়ে আমরা কেউই পুরোপুরিভাবে অবগত না। তাই আজকে নতুনদের জন্য ফ্রিল্যান্সিং শিকার কিছু টিপস নিয়ে এসেছে ফ্রিল্যান্সিং শুরুর প্রাথমিক কিছু দক্ষতা গুলি হলো-

সর্বপ্রথমে নতুনদের বেসিক কম্পিউটার জ্ঞান থাকতে হবে। বর্তমান প্রযুক্তি নির্ভর যুগে বা ইন্টারনেটের যুগে কম্পিউটার একটি অবিচ্ছেদ অংশ।আর ফ্রিল্যান্সারদের জন্য কম্পিউটার একটি উপরে উঠার জন্য সিঁড়ি। কারণ অনলাইন প্লাটফর্মগুলোতে ক্লায়েন্টেরা যেসব কাজগুলো দিয়ে থাকেন সেসব কাজগুলো করতে কম্পিউটারই সবচাইতেভালো কার্যক্ষমতা সম্পন্ন ডিভাইস।

আরো পড়ুনঃ বর্তমান সময়ে  ফ্রিল্যান্সিং এর জনপ্রিয় কাজ সম্পর্কে জানুন

আবার আমরা মোবাইল ফোনে সব কাজ করতে পারি না কিন্তু কম্পিউটারে খুব সহজেই অনেক কঠিন প্রকৃতির কাজগুলো করতে পারি আর বেসিকদের জন্য বিভিন্ন ধরনের যেমন মাইক্রোসফট ওয়ার্ড গুগল ড্রাইভ টাইপ টাইপিং ইত্যাদি কাজ জানা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।ইন্টারনেট ব্যবহার ফ্রিল্যান্সিং এর কাজগুলো অনলাইন ভিত্তিক হয়ে থাকে সেজন্য আমাদেরকে ইন্টারনেট ব্রাউজিং সম্পর্কে জ্ঞান থাকতে হবে।সার্চ ইঞ্জিন যে কোন কিছু রিসার্চ করে সমাধান বের করার দক্ষতা।

আর বিভিন্ন সফটওয়‍্যার এর কাজ জানা থাকলে কাজ করার সময় কোন বাধার সম্মুখীন হওয়ার সম্ভাবনা খুব কম থাকে।সর্বোপরি সবচাইতে বড় যে জিনিসটি গুরুত্বপূর্ণ সেটি হল ইংরেজি ভাষায় দক্ষতা। কারণ এই অনলাইনে সমস্ত কাজগুলো আমাদেরকে ইংরেজি ভাষায় নিতে হয় এবং প্রজেক্ট গুলো করে ইংরেজি ভাষাতেই জমা দিতে হয় এবং বিদেশী বায়ারদের সঙ্গে ইংরেজিতে কথা বলতে হয় সেজন্য আমাদের ইংরেজি বিষয়ে ভালো এক্সপার্ট হতে হবে।

ফ্রিল্যান্সিং শিখার উপায়-শেষ কথা

উপরে উক্ত আর্টিকেলে আজ আপনাদের সাথে আলোচনার মুখ্য বিষয় ছিল ফ্রিল্যান্সিং শিখার উপায়-ফ্রিল্যান্সিং একাউন্ট খোলার নিয়ম সম্বন্ধে।আজকের আর্টিকেলটি পড়ে আপনি অনেক উপকৃত হয়েছেন এবং আপনার অনেক ভালো লেগেছে। আজকের আর্টিকেলটি পড়ে আপনার কোন কোন বিষয় গুলি ভালো লেগেছে। এমনই গুরুত্বপূর্ণ ও শিক্ষনীয় আর্টিকেল প্রতিদিন পেতে নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করবেন। এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url