আমেরিকান ভিসা আবেদনের নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত পড়ুন

প্রিয় বন্ধু আপনি কি আমেরিকান ভিসা আবেদনের নিয়ম সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন । তাহলে নিচের আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়ুন। কেননা আমারা এ আর্টিকেলের মধ্যে আলোচনা করেছি আমেরিকান ভিসা আবেদনের নিয়ম, ভিসার প্রয়োজনী ডকুমেন্ট এবং আমেরিকা যাওয়ার খরছ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য।

আমেরিকান ভিসা আবেদনের নিয়ম

বাংলাদেশ থেকে প্রতি বছর আমেরিকায় অনেক মানুষ বিভিন্ন উদ্দেশ্যে যেয়ে থাকেন।যাওয়ার পূর্বে অবশ্যই যানা উচিত আমেরিকান ভিসা আবেদনের নিয়ম ও ভিসার প্রয়োজনী ডকুমেন্ট ও সম্পর্কে । যদি না জেনে থাকেন তাহলে এ সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন তাহলে এখানেই জানতে পারবেন আমেরিকান ভিসা আবেদনের নিয়ম প্রয়োজনী ডকুমেন্ট ও আমেরিকা যাওয়ার খরছ সম্পর্কে। আশা করি নিচের আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়বেন ।

আমেরিকান ভিসা আবেদনের নিয়ম

আমেরিকান ভিসা অনলাইনে খুব সহজেই আবেদন করা যায়। বর্তমান সময়ে আমেরিকান ভিসা সবার কাছে জনপ্রিয় ভিসা।প্রতিনিয়ত অনেক মানুষ আমেরিকান ভিসা জন্য আবেদন করে থাকেন। অনলাইনে আমেরিকান ভিসা আবেদনের জন্য প্রথমেই প্রয়োজনীয় কাগজপত্র থাকা লাগবে।

আমেরিকান ভিসার প্র্রয়োজনীয়  কাগজপত্র

  • আবেদনকারী ব্যক্তির অবশ্যই একটি বৈধ পাসপোর্ট থাকতে হবে এবং পাসপোর্ট অবশ্যই ছয় মাসের বেশি মেয়াদ থাকতে হবে।
  • পাসপোর্ট এর সর্বনিম্ন তিনটি খালি পৃষ্ঠা রাখতে হবে। কিন্তু পাসপোর্ট এর পৃষ্ঠা বেশি খালি থাকে এই বিষয়টি খেয়াল রাখতে হবে।
  • ভিসার জন্য আবেদন করার সময় আবেদনপত্রে পাসপোর্ট নাম্বার সঠিকভাবে উল্লেখ করতে হবে।
  • ভিসা আবেদনপত্রে আবেদনকারীর নাম সঠিকভাবে উল্লেখ করতে হবে।
  • আবেদনপত্রে আবেদনকারীর স্ক্যান করা ছবি লাগাতে হবে।
  • আবেদনকারীর বর্তমান ও স্থায়ী ঠিকানা ইউটিলিটি বিলের সাথে মিল রাখতে হবে।
  • পরবর্তী পাসপোর্ট যদি থেকে থাকে তাহলে মূল পাসপোর্ট এর সাথে সংযুক্ত করতে হবে। যদি কোন ভাবে হারিয়ে যায় তাহলে সে ক্ষেত্রে জিডি কপি যুক্ত করতে হবে।
  • জন্মের তারিখ জাতীয় পরিচয় পত্র জন্ম নিবন্ধন এর সাথে মিল রাখতে হবে।
  • আবেদনকারী কোন পেশা করে সাধারণত তার বিবরণ সঠিকভাবে দিতে হবে।

শিক্ষার্থী ভিসায় আমেরিকা যাওয়ার উপায়

শিক্ষার্থী ভিসায় আমেরিকা যাবার উপায়গুলো বিস্তারিত ভাবে নিজে আলোচনা করার চেষ্টা করবো ইনশাআল্লাহ। আপনি যদি শিক্ষার্থী ভিসায় আমেরিকা যাওয়ার পরিকল্পনা করে থাকেন তাহলে নিচের এই বিষয়গুলো আপনার খুব ভালো ভাবে জানতে হবে।

আপনি যদি আমেরিকায় গিয়ে পড়াশোনা করতে চান তাহলে আপনার জন্য রয়েছে শিক্ষার্থী ভিসার ব্যবস্থা। আমেরিকা যে পড়াশোনা করার জন্য আপনার কিছু যোগ্যতা প্রয়োজন। শুধুমাত্র যে সকল শিক্ষার্থী আইএলটিএস (IELTS) এর স্কোর ভালো সেই সকল শিক্ষার্থী আমেরিকান শিক্ষার্থী ভিসায় আবেদন করতে পারে।

আরো পড়ুনঃ সৌদি আরবের কাজের  ভিসা কাজের ভিসার প্রয়োজনী ডকুমেন্ট ও কাজের বেতন

এফ-ওয়ান (f-1) ভিসাঃ আপনি যদি শিক্ষার্থী ভিসায় আমেরিকা যেতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই এফ-ওয়ান (f-1) ভিসার মাধ্যমে আমেরিকা যেতে হবে। আপনি আমেরিকায় মাধ্যমিক উচ্চমাধ্যমিক বা পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় পড়াশোনা করতে চান তাহলে আপনাকে এফ-ওয়ান (f-1) ভিসা নিয়ে আমেরিকায় পড়তে যেতে হবে।

এম ওয়ান (M-1) ভিসাঃ প্রফেশনাল ডিগ্রী নিচে যারা আগ্রহী তাদের জন্য এম ওয়ান (M-1) ভিসা। এম ওয়ান (M-1) এম ভিসার আন্ডারে বিভিন্ন প্রফেশনাল বা স্পেশালাইজড ডিগ্রী প্রদান করা হয়।

শিক্ষার্থী ভিসা আবেদন করার পদ্ধতি

আপনি যদি শিক্ষার্থী ভিসার আমেরিকা যেতে চান তাহলে প্রথমেই আপনাকে জানতে হবে সেখানে কেমন খরচ হয় পড়াশোনার জন্য। যেহেতু আমেরিকায় জীবনযাত্রার মান অনেক ভালো তাই এখানকার টিউশনটি অনেক বেশি। আমেরিকান অ্যাম্বাসি এর তথ্যমতে স্কলারশিপ এর জন্য সাত থেকে আটটি প্রতিষ্ঠানে আবেদন করা ভালো। আবেদন করা হয়ে গেলে সাত থেকে আট সপ্তাহের মধ্যে শিক্ষার্থীদের হাতে কনফার্মেশন লেটার চলে আসে।

শিক্ষার্থী ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র

  • সকল শিক্ষাগত যোগ্যতার সার্টিফিকেট।
  • আইইএলটিএস অথবা টিওএসইএল সার্টিফিকেট। অনেক ক্ষেত্রে এগুলোর প্রয়োজন নাও হতে পারে ।এই সনদ গুলো আপনার পছন্দকৃত বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক হয়ে থাকে। তাই আপনি যে বিশ্ববিদ্যালয়ে এডমিশন দিয়ে যাচ্ছেন সেই বিশ্ববিদ্যালয়ের শর্তগুলো ভালোভাবে দেখে নিন।
  • আপনার নিজস্ব ব্যাংক একাউন্ট অথবা মা-বাবা এর ব্যাংক একাউন্টে সর্বনিম্ন ৩০ থেকে ৩৫ লক্ষ টাকা জমা দেখাতে হবে। যেহেতু উন্নত দেশ আমেরিকাতে থাকা খাওয়া সহ সবকিছুর খরচ মোটামুটি অন্য দেশের তুলনায় অনেক বেশি। তাই তারা আগেই এটা দেখে নাই যে আপনি সেখানে থাকা খাওয়া থেকে শুরু করে পড়াশোনা চালিয়ে যাওয়ার মত অর্থ রয়েছে কিনা।
  • আপনি যদি ১০০% স্কলারশিপ পেয়ে থাকেন তাহলে আপনার কোন প্রকার টিউশন ফি লাগবে না কিন্তু যদি আপনি ১০০% স্কলারশিপ এ চার্জ না পেয়ে থাকেন। তাহলে আপনাকে প্রথম সেমিস্টারের টিউশন ফি বাবদ নির্দিষ্ট টাকা প্রদান করতে হবে।

আমেরিকা শিক্ষার্থী ভিসার খরচ

যেহুতু বিশ্ববিদ্যালয় গুলো অবেদন গ্রহন করে তাই এক্সটা করে কোন আবেদন ফি লাগে নাহ। আপনি চাইলে ঘরে বসে অনলাইনে আবেদন করতে পারেন। আপনি যে বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য নির্বাচিত হবেন সেই বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক ২৮ দিনের মধ্যে কনফার্মেশন লেটার পাঠাবে তখন আপনাকে একটি নিদৃষ্ট পরিমান অর্থ তাদের দতে হবে এটা হবে মিনিমাম ৪০০-৫০০ ডলার এর মত।

কনফার্মেশন লেটার এর সার্ভিস চার্জ এর জন্য আপনাকে দিতে হবে ২০০-২৫০ ডলার।

এম্বাসি ফি আপনাকে দিতে হবে ১৫০-১৮০ ডলার।

সবমিলিয়ে আপনার খরচ আসবে মিনিমাম ৯০০-১০০০ ডলার এর মত। যা বাংলাদেশি টাকায় হিসাব করলে আসবে মোট ৮০-৯০হাজার টাকা।

আমেরিকা কাজের ভিসা

আমেরিকা কাজের ভিসার জন্য যদি আপনি অনলাইনে আবেদন করতে চান তাহলে আপনি এই https://bd.usembassy.gov/visas-bn ওয়েবসাইটে গিয়ে অনলাইনে আবেদন করার জন্য আপনার সমস্ত তথ্য দিয়ে ফরম ফিলাপ করতে পারেন। আর আপনি যদি অনলাইনে আবেদন করতে না পারেন তাহলে আপনি চাইলে বাংলাদেশী প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। তারা আপনাকে আমেরিকা কাজের ভিসার বিষয়ে সাহায্য করবে।

আমেরিকা কাজের ভিসা নিয়ে ভ্রমণ করতে ইচ্ছুক হন তাহলে আপনার নির্দিষ্ট কিছু বিষয় লক্ষ্য রাখতে হবে। বিভিন্ন দেশ থেকে আমেরিকাতে অনেক মানুষ কাজের উদ্দেশ্যে যায়। আর আপনি যদি তাদের মত আমেরিকাতে বিভিন্ন কাজের উদ্দেশ্যে আমেরিকা কাজের ভিসা নিতে চান তাহলে প্রথমে যেটি আপনার প্রয়োজন হবে সেটি হলো ইংরেজি দক্ষতা।

আরো পড়ুনঃ সৌদি ভিসা অনলাইনে আবেদনর নিয়ামবলি 

কেননা আপনি আমেরিকায় যেই কাজই কআপনার মত অনেকেই দুবাই থেকে আমেরিকা যাওয়ার উপায় এবং আমেরিকায় যে কিভাবে কাজ করবে সে সম্পর্কে জানতে চাই। আমেরিকান কাজের ভিসার বেশ কিছু ক্যাটাগরি রয়েছে। আর এই ক্যাটাগরি গুলোর মধ্যে অন্যতম হলো, H1B, H2A, H3, H4, L1, L2 এই সমস্ত কাজের ভিসার ক্যাটাগরিতে আপনি আমেরিকাতে যেতে পারবেন। এবং এই ক্যাটাগরি গুলোর মধ্যে সবচেয়ে ভালো ক্যাটাগরিটি হলো H1B।

আপনি যদি আমেরিকা কাজের ভিসা নিতে চান তাহলে আপনাকে প্রথমেই জনপ্রিয় ভিসা ক্যাটাগরিটি বাছাই করতে হবে। আমেরিকা যে সমস্ত সেক্টরে সবচেয়ে বেশি লোক নিয়োগ করে সেগুলো হল, সাইন্স, মেডিকেল, হেলথ এডুকেশন, ফিজিক্যাল সাইন্স, আর্কিটেকচার, ইঞ্জিনিয়ারিং, ম্যাথমেটিক্স, একাউন্টিং ফিনান্স ইত্যাদি সেক্টরে দক্ষ কর্মী নিয়ে থাকেন।আপনি যদিও পরের ক্যাটাগরির যেকোনো একটিতে পারদর্শী হয়ে থাকেন। তাহলে আপনি আমেরিকা কাজের ভিসা পেতে পারেন।

আমেরিকান কাজের ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র

  • পাসপোর্ট
  • পাসপোর্ট সাইজের ল্যাব প্রিন্ট ছবি
  • নাগরিকত্ব সনদপত্র মূলকপি
  • কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন সনদ পত্র
  • স্পনসরশীপ সনদপত্রের মূল কপি
  • ন্যাশনাল আইডি কার্ড অথবা জন্ম নিবন্ধন সনদপত্র
  • পুলিশ ক্লিয়ারেন্সের সার্টিফিকেট
  • মেডিকেল থেকে ফিটনেস এর সনদপত্ররেন না কেন তার প্রথম শর্ত আপনাকে ইংরেজিতে কথা বলতে জানতে হবে।ডিপার্টমেন্ট অফ লেবার (DOL) সার্টিফিকেট
  • লিগ্যাল আইডেন্টিফিকেশন সনদপত্র ইত্যাদি।

আমেরিকা কাজের ভিসা খরচ

আমেরিকার কাজের ভিসার খরচ সবচেয়ে বেশি হয়ে থাকে। এই ভিসা পাওয়া অনেক জটিল দীর্ঘ প্রক্রিয়া। আমেরিকার কাজের ভিসার সহজে কেউ চাইলে নিতে পারে না । এই ভিসা পাওয়ার জন্য কোম্পানির জব অফার লাগবে ও বিভিন্ন ধরনের প্রক্রিয়া সম্পূন্ন করতে হয় । তারপর আমেরিকাতে আইনজীবী নিয়োগ করে ওয়ার্ক পারমিট নিতে হয়।

বাংলাদেশ থেকে কাজের ভিসা জন্য অনেক টাকা খরচ হয় । কিন্তু যদি পরিচিত কেউ থাকে তাহলে খরচ কম হয় । আমেরিকা যেতে আনুমানিক প্রায় ৩০ লক্ষ টাকা থেকে ৩৫ লক্ষ টাকা লাগে। তবে স্পাউস ভিসা নিয়ে অল্প টাকায় খুব সহজে আমেরিকায় যাওয়া যায়। এজন্য অবশ্যই আপনার পরিচিত কেউ আমেরিকাতে থাকা লাগবে। এই খরচের ভিতরে সকল ধরনের খরচ অন্তর্ভুক্ত রয়েছে

আমেরিকা টুরিস্ট ভিসা

বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষমতাধর এবং প্রযুক্তির থেকে উন্নত একটি রাষ্ট্র আমেরিকা। আর আমেরিকার এই সৌন্দর্য উপভোগ করার জন্য প্রতিবছর অনেক মানুষ আমেরিকা টুরিস্ট ভিসা এর জন্য আবেদন করতে চাই। কিন্তু অনেকের কাছে এই বিষয়ে সঠিক তথ্য থাকার না থাকার কারণে অনেকেই আমেরিকা টুরিস্ট ভিসা পাইনা। আপনারা অবশ্যই জেনে থাকবেন ভিসার জন্য আপনাকে অবশ্যই তাদের ইন্টারভিউ সিস্টেমের মাধ্যমে যেতে হবে। এবং অনেক দেশ এমন রয়েছে যে আপনার পাসপোর্টে যদি আমেরিকা টুরিস্ট ভিসার অনুমোদন থাকে তাহলে তাদের দেশ থেকেও অনুমোদন দেয়া হয় টুরিস্ট ভিসার জন্য।

আমেরিকা ট্যুরিস্ট ভিসার প্রয়োজনীয় কাগজপত্র

ব্যাংক স্টেটমেন্টঃ আমেরিকান টুরিস্ট ভিসা পাওয়ার জন্য অবশ্যই আপনার ব্যাংক স্টেটমেন্ট প্রয়োজন হবে। কেনন। আপনি টুরিস্ট ভিসায় আমেরিকা যেতে চাচ্ছেন তাহলে অবশ্যই আপনার নির্দিষ্ট পরিমাণ ব্যাংক ব্যালেন্স থাকতে হবে যাতে করে আপনি সেই দেশে যে স্বাচ্ছন্দ্যে ঘোরাফেরা করতে পারেন। আর এটা নিশ্চিত করার জন্য আমেরিকান এম্বাসি আপনার কাছ থেকে ব্যাংক স্টেটমেন্ট চাইবে। তবে অনেক সময় ব্যাংক স্টেটমেন্ট দিয়েও কাজ হয় না।

আরো পড়ুনঃ  ইন্ডিয়ান ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট

আমেরিকার টুরিস্ট ভিসা এর জন্য ইন্টারভিউঃ আমেরিকার টুরিস্ট ভিসা পাওয়ার জন্য সবচেয়ে কার্যকর বিষয়টি হচ্ছে ইন্টারভিউ। আমেরিকান এম্বাসী থেকে আপনাকে টুরিস্ট ভিসা দেওয়ার আগে ইন্টারভিউ নিবে এবং এই ইন্টারভিউতে আপনাকে অবশ্যই কনফিডেন্টলি সকল প্রশ্নের উত্তর সঠিকভাবে দিতে হবে।

আমেরিকা টুরিস্ট ভিসা এর বিভিন্ন ফরমঃ আমেরিকার টুরিস্ট ভিসা পাওয়ার জন্য আপনাকে তারা অনলাইনে বিভিন্ন রকম ফরম দিয়ে থাকবে এবং বিভিন্ন তথ্য নিয়ে থাকে। এর ফরম গুলোর মধ্যে অন্যতম DS-116, ds-160, DN-601 ইত্যাদি। এই ফরম গুলোর মাধ্যমে আপনার ব্যক্তিগত তথ্য যেমন, আপনার ইনকাম সোর্স, আপনার প্রফেশন সহ ইত্যাদি ব্যক্তিগত তথ্য সংগ্রহ করে যাচাই বাছাই করে।

আমেরিকা টুরিস্ট ভিসা এর খরচ

অ-অভিবাসী ভিসায় দুবাই থেকে আমেরিকা যাওয়ার উপায় গুলো জানতে চান এবং এর খরচ জানতে চান তাহলে বলতে হয় আমেরিকার টুরিস্ট ভিসা এর খরচ হিসাবে সাধারণত ফি ধরা হয় ১৬০ ইউএস ডলার।

এই ক্যাটাগরের মধ্যে রয়েছে ব্যবসা, ছাত্র এবং পর্যটন ভিসা। বিভিন্ন ক্যাটাগরি ওয়াইস ভিসা যেমন ধর্মীয় ভিসা, বিভিন্ন ধরনের কাজ এর ভিসার জন্য খরচ করতে হয় ১৯০ ইউ এস ডলার। এছাড়াও অন্যান্য বিষয়ে যেমন ই ভিসা এর জন্য খরচ করতে হয় ২০৫ ইউএস ডলার এবং কে ভিসার জন্য খরচ করতে হয় ২৬৫ ইউএস ডলার।

এছাড়া কিছু কিছু ক্ষেত্রে অতিরিক্ত ফি হিসেবে নির্দিষ্ট অংকের টাকা জাতীয় ভিসা কেন্দ্রে অথবা মার্কিন দূতাবাস এর কাছে সিকিউরিটি মানি হিসাবে সিকিউরিটি বিভাগের প্রদান করতে হয়।

আমেরিকান ভিসা আবেদন-শেষ কথা

উপরে উক্ত আর্টিকেলে আজ আপনাদের সাথে আলোচনার মুখ্য বিষয় ছিল আমেরিকান ভিসা আবেদনের নিয়ম সম্পর্কে । আশা করি আজকের আর্টিকেলটি পড়ে আপনি অনেক উপকৃত হয়েছেন এবং আপনার অনেক ভালো লেগেছে।

আজকের আর্টিকেলটি পড়ে আপনার কোন কোন বিষয় গুলি ভালো লেগেছে এবং আপনি কত টুকু উপকৃত হয়েছেন তা আপনার নিকটস্থ বন্ধুদের সাথে অবশ্যই শেয়ার করবেন। এমনই গুরুত্বপূর্ণ ও শিক্ষনীয় আর্টিকেল প্রতি দিন পেতে নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন। এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url