কালো জিরার ও জিরা ঔষধি গুনাগুণ

আপনি হয়তো জিরা ও কালো জিরার প্রাকৃতিক গুনাগুন সম্পর্কে জানতে গুগলে সার্চ করেছেন। জিরা ও কালো জিরার প্রাকৃতিক গুনাগুণ অনেক । কিন্তু আমরা অনেকেই জিরা ও কালো জিরার প্রাকৃতিক গুনাগুন সম্পর্কে জানি না । তবে সমস্যা নেই আজকে আমি জিরা ও কালো জিরার প্রাকৃতিক গুনাগুন সম্পর্কে আপনাকে স্পষ্ট ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করব।

যেহেতু আপনি জিরা ও কালো জিরার প্রাকৃতিক গুনাগুন সম্পর্কে জানেন না সে ক্ষেত্রে জিরা ও কালো জিরার কি এবং জিরা ও কালো জিরার প্রাকৃতিক গুনাগুন সম্পর্কে আমাদের ভালো জ্ঞান রাখা জরুরি। তো চলুন কথা না বাড়িয়ে আমরা জিরা ও কালো জিরার প্রাকৃতিক গুনাগুন সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করার চেষ্টা করি।

কালো জিরার ঔষধি গুনাগুণ

কালো জিরার বোটা-নিক্যাল নাম নাইজিলা সাটিভা এটি পার্সলে পরিবারের একটি উদ্ভিদ।কালো জিরা মূলত  ২০০০ বছরের বেশি সময় ধরে ঔষধি হিসেবে মানুষ কালো জিরার ব্যবহার করেছে।কালো জিরার লতাপাতা জতীয় উদ্ভিদ।এর সূক্ষ্ম বেগুনি ও সাদা ফুল হয়ে থাকে।

কালোজিরার মসলা হিসাবে ব্যবহার করা হয়ে থাকে । আবার কালোজিরার থেকে প্রচুর পরিমাণে তেল পাওয়া যায়, যা মানব দেহের জন্য অনেক উপকারি। এতে আছে ফসফেট,লৌহ,ফসফরাস। এছাড়া এতেরয়েছে ক্যানসার প্রতিরোধক কেরটিন, বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ কারী উপাদান এবং অম্ল রোগের প্রতিষেধক।

কালো জিরা বীজে প্রায় ১০০টি রাসায়নিক যৌগঃ

রোমান সাম্রাজ্যের মত প্রাচীন সভ্যতা গুলো কালো জিরা কে সব আরোগ্য বলা হত যার আক্ষরিক অর্থ সর্বব্যাধির ঔষধ । রোমের ঔষধ হিসাবে কালো জিরার ব্যাপক ব্যবহার করা হয়েছে। কালো জিরা প্রোটিন, ভিটামিন B1, ভিটামিন B2, ভিটামিন B3, ক্যালসিয়া ও লৌহ মত পুষ্টি সমৃদ্ধ ওষধি।

কালো জিরা মূল স্বাস্থ্য উপকারিতা

  • মাধ্যমে শরীরে রক্ত চাপ এর স্বাভাবিক মাত্রা সুনিশ্চিত করতে সহায়তা করে থাকে ।
  • কালো জিরা নিন্মরক্ত চাপকে বৃদ্ধি এবং উচ্চ রক্ত চাপ কে হ্রাসের মাধ্যমে শরীরেরক্ত চাপ এর স্বাভাবিক মাত্রা সুনিশ্চিত করতে সহায়তা করে । 
  • এটি শ্বসন তন্ত্র, সংবহন এবং ইমিউন সিস্টেম, পেট এবং অন্ত্র, কিডনি এবং এমন কি লিভার সম্পর্কিত রোগের চিকিৎসা করে ।
  • বৃদ্ধি কালো জিরা মায়েদের বুকের দুধেরপ্রবাহ এবং স্থায়ীত্ববৃদ্ধিতে সহায়তা করে থাকে । 
  • কালো জিরা ডায়াবেটিক রোগীদের রক্তেরশর্করা কমিয়ে ডায়াবেটিক আয়ত্তেরাখতে সহায়তা করে ।
  • রক্ত চাপ নিয়ন্ত্রন কালো জিরা নিন্ম রক্ত চাপকে বৃদ্ধি এবং উচ্চ রক্ত চাপকে হ্রাসের মাধ্যমে শরীরে রক্ত চাপ এর স্বাভাবিক মাত্রা সুনিশ্চিত করতে সহায়তা করে ।
  • চুলপড়া বন্ধ করে কালো জিরা চুলেরগোড়ায় পুষ্টি পৌঁছেদিয়ে চুল পড়া বন্ধ করে এবং চুল বৃদ্ধিতে সাহায্য করে ।
  • কালো জিরা মস্তিস্কের রক্তসঞ্চলন বৃদ্ধির মাধ্য স্মরণ শক্তি বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে থাকে ।
  • শিশুর দৈহিক ও মানসিক বৃদ্ধি কালো জিরা শিশুরদৈহিক ও মানসিকবৃদ্ধিতে ত্বরান্বিত করতে সহায়তা করে থাকে । 
  • দেহের সাধারণ উন্নতির জন্য নিয়মিত কালো জিরা সেবনেশরীরের প্রতিটি অঙ্গপ্রত্যঙ্গকে সতেজ করে ও সার্বিক ভাবে স্বস্থ্যের উন্নতি সাধন করে ।
  • অরুচি,উদরাময়,শরীরব্যথা,গলা ও দাঁতেরব্যথা, মাইগ্রেন, চুলপড়া, সর্দি, কাশি, হাঁপানি নিরাময়ে কালো জিরা সহায়তা করে। ক্যান্সার প্রতি রোধক হিসাবে কালো জিরা সহায়ক ভূমিকা পালন করে । 
  • চুলপড়া,মাথাব্যথা,অনিদ্রা, মাথা ঝিম ঝিম করা, মুখশ্রী ও সৌন্দর্য্য রক্ষা, অবসন্নতা-দুর্বলতা, নিষ্ক্রিয়তা ও অলসতা, আহারে অরুচি, মস্তিষ্ক শক্তি তথা স্মরণ শক্তি বাড়াতেও কালো জিরা উপযোগী ।
  • মাথাব্যথায় কপালে উভয়চিবুকে ও কানের পার্শ্ব বর্তীস্থানে দৈনিক ৩/৪ বার কালো জিরা তেল মালিশ করলে উপকার পাওয়াযায় ।
  • চায়ের সঙ্গে কালো জিরা মিশিয়ে পান করলে হৃদরোগে যেমনউপকার হয়, তেমনি মেদ ও বিগলিত হয় ।
  • জ্বর,কফ,গায়ের ব্যথাদূর করার জন্য কালোজিরা যথেষ্ট উপকারী বন্ধু। এতে রয়েছেক্ষুধা বাড়ানোর উপাদান। পেটের যাবতীয় রোগ-জীবাণু ও গ্যাসদূর করে ক্ষুধা বাড়ায় ।
  • কালো জিরায় রয়েছে অ্যান্টি মাইক্রো রিয়াল এজেন্ট, অর্থাৎ শরীরের রোগ-জীবাণু ধ্বংস কারী উপাদান। এ উপাদানের জন্য শরীরে সহজে ঘা,ফোড়া, সংক্রামক রোগ (ছোঁয়াচে রোগ) হয় না ।
  • দাঁতেব্যথা হলে কুসুম কুসুম গরম পানিতে কালোজিরা দিয়ে কুলিকরলে ব্যথা কমে,জিহ্বা,তালু, দাঁতের মাড়ির জীবাণুমরে যায় । দেহেরকাটা-ছেঁড়া শুকানোর জন্য কাজ করে থাকে। কালো জিরা কৃমি দূর করার জন্য কাজ করে থাকে । 
  • মধ্য প্রাচ্যে প্রচলিত আছে যে, কালো জিরা যৌন ক্ষমতা বাড়ায় এবং পুরুষত্ব হীনতা থেকে মুক্তি দিতে সহায়তা করে। তবে পুরানো কালো জিরা তেল স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত ক্ষতি কারক ।

জিরা এর ঔষধীয় গুনাগু

সারা দেশে প্রচণ্ড গরম পড়েছে। এই গরমে দেহকে পানি শূন্যতা থেকে রক্ষা করে আর্দ্র রাখার জন্য আমাদের কে সবারই উচিত প্রচুর পানি খাওয়া। কিন্তু অনেকেই শুধু পানি খেতে চান না বা পারেন না। তাদের জন্য একটি স্বাস্থ্য সম্মত সমাধান হচ্ছে জল জিরা বা জিরা পানি।স্বাদে ও পুষ্টিতে ভরপুর এটি ভারতের গ্রীষ্ম কালীন একটি জন প্রিয় পানীয় এবং এটা আমাদের দেশে ও বেশ পরিচিত।

আরও পড়ুনঃ আমলকীর প্রাকৃতিক গুনাগুন সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন

এর রয়েছে বিভিন্ন স্বাস্থ্য উপকারিতা। জিরাপানির স্বাস্থ্য উপকারিতা জিরাপানি পানের ফলে এটি দেহকেঠাণ্ডা করতে এবং দেহেউৎপন্ন অতিরিক্ত তাপ মাত্রা কমিয়ে দেহ সতেজ করে। এটি খুব স্বাস্থ্যসম্মত ভাবে পেটের দূষিত পদার্থ কমাতে সহায়তা করে। তাই জিরা পানি কতটা স্বাস্থ্য সম্মত তা ব্যাখ্যা করতে এর কিছু স্বাস্থ্য উপকারিতা তুলে ধরছি ।

ওজন কমাতে জিরাপানি-

জিরাপানির উপকারিতা হচ্ছে ওজন কমাতে সাহায্য করে। দিনে দু’বার এই জিরাপানি খেলে এটি পেটের ক্ষুধা কমিয়ে দেয় যার ফলে খাওয়ার ইচ্ছেটা কমে যায় । 

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে-

জিরা পানির আয়রনের চমৎকার একটি উৎস। যা রোগ প্রতিরোধ করার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।এতে আয়রনের পাশা পাশি বেশ ভালো পরিমান ভিটামিন এ ও সি থাকে যা থেকে অ্যান্টি অক্সিডেণ্টের সুবিধা পাওয়া যায় ।

রক্তশূন্যতার চিকিৎসায়-

জিরাপানির থাকা আয়রন রক্তস্রোতে অক্সিজেন বহনকারী হিমোগ্লোবিনের পরিমান বৃদ্ধি করে। এছাড়া জিরা পানি আয়রনের অভাবজনিত রক্তশূন্যতার জন্য বেশ উপকারী ।

অ্যাসিডিটি কমাতে-

জিরা পানির এটা অ্যাসিডিটির সমস্যার জন্য ভালো। যেকোনো ভারী খাবার খাওয়ার পর ধীরেধীরে জিরা পানি খেয়ে নিলে অ্যাসিডিটি থেকে রক্ষা পাওয়া যায় ।

কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে-

জিরা পানি পান করার ফলে স্বাস্থ্য উপকারিতা হচ্ছে কোষ্ঠ কাঠিন্য রোগ থেকে মুক্তি। তাই যাদের কোষ্ঠ কাঠিন্য রোগ আছে তারা দিনে দুই বার এই পানীয়টি পান করতে পারেন ।

গ্যাসের সমস্যা দূরীকরণে-

জিরাপানির মাধমে পেটের গ্যাস কমাতে জিরাপানি সাহায্য করে।যদি গ্যাসের কারনে পেট ফুলে থাকে তাহলে ধীরেধীরে জিরাপানি খেতে পারেন যতক্ষন না পেটের গ্যাস দূর হয় ।

বমি ভাব দূর করতে-

জিরা পানি বমি ভাব দূর করতে সহায়তা করে।এর জন্য গর্ভবতী নারীরা এটিপান করতে পারেন ‘মর্নিং সিকনেস’ থেকে মুক্তি পেতে পারেন ।

পানিশূন্যতা দূরীকরণে জিরাপানি-

জিরাপানি স্বাস্থ্যর উপকার করে থাকে।এটি দেহকে আর্দ্র রাখতে সাহায্য করে থাকে । এটিতে স্বাস্থ্য সম্মত মশলা জিরা থাকার কারনে প্রাকৃতিক ভাবে শরীরের তাপ মাত্রা কমায় ।

ভালো ঘুমের জন্য-

জিরা পানির পান করলে যাদের মাঝে ইন্সমোনিয়া বা ঘুমের সমস্যা আছে তাদের জন্য জিরা পানি খুব উপকারী। নিয়মিত খেলে ভালো ঘুম হয় ।

স্মৃতিশক্তি উন্নত করে-

জিরা পানির মস্তিস্কের শক্তিকে উন্নত করে।তাই অল্প বয়স থেকেই যদি জিরা পানি খাওয়া যায় তাহলে তা উল্লেখ যোগ্য ভাবে স্মৃতিশক্তি ও বুদ্ধিমত্তাকে তীক্ষ্ণ করে ।

শরীরের দূষণ দূরীকরণে-

জিরা পানির পানির মাধ্যমে মানব শরীরের যকৃতের ও পাকস্থলীর জন্য অনেক উপকারী। জিরার মাঝে থাকা এন্টি-অক্সিডেন্ট দেহের এবং ভেতরের অঙ্গের বিষাক্ততা দূর করে ।

গর্ভবতী ও স্তন্যদাত্রী মায়েদের বাড়তি পুষ্টির জন্য-

জিরা পানির থাকা আয়রন গর্ভবতী মায়েদের জন্য খুবই ভালো। এটা গর্ভস্থ ভ্রুণের, বাচ্চার এবং মাদের আয়রনের চাহিদা মেটাতে সহায়তা করে থাকে ।

তলপেটের ব্যাথা কমাতে-

জিরা পানির পান করার মাধমে মাসের বিশেষ দিন গুলোতে তল পেটে ব্যাথা অনুভব করেন অনেক নারীই, তাদের এই ব্যাথা কমাতে অল্প অল্প করে সারা দিন জিরা পানি খেতে পারেন ।

ত্বকের জন্য জিরা পানির স্বাস্থ্য উপকারিতা-

জিরা পানির পান করার যখন দেহ আভ্যন্তরীণ ভাবে স্বাস্থ্যবান থাকে তা ত্বকের মাঝে প্রতি ফলিত হয়  করতে হয় । এই জিরা পানি দেহকে আভ্যন্তরীণ ভাবে শক্তিশালী ও স্বাস্থ্যবান করে তাই করে এর ফলে ত্বক এর গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব পরে ।

ত্বকের পুষ্টি যোগাতে-

আগেই বলা হয়েছে জিরা পানি হজম ক্রিয়াকে বাড়িয়ে দেয় বলে এটা ত্বককে প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান শুষে নিয়ে স্বাস্থ্যবান ও পুষ্ট থাকতে সাহায্য করে ।

আরও পড়ুনঃ রূপচর্চায় তুলসী পাতার ব্যবহার

জিরা পানিরতে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট সরবরাহ করে-নিয়মিত জিরা পানি পানে দেহ পর্যাপ্ত পরিমানে ভিটামিন এ,সি ও ই পায় যেগুলো এন্টি-অক্সিডেন্ট ও এন্টি-এজিং গুনা গুনের জন্য পরিচিত।এটা পান করার ফলে ত্বক পরিপূর্ণ হয় এবং অকাল বুড়ীয়ে যাওয়া প্রতিরোধ করে ।

ব্রণের চিকিৎসায়-

জিরাপানি ব্রণ দূর করতে অনেক কার্যকারী আবার ব্রণের জন্য প্রাকৃতিক ভাবে ঔষধের কাজ করে ।

ত্বকের আরামের জন্যঃ

জিরা পানির পান করে ত্বকের জ্বালা পোড়া ভাব দূর করতে সাহায্য করে থাকে। কীভাবে বানাবেন জিরা পানি? পানি নিবেন ১ লিটার, জিরা নিবেন ২ থেকে দেড় চা চামচ চুলায় একটি হাঁড়িতে পানি ফুটিয়ে জিরা দিয়ে আরো ৮-১০ মিনিট ফুটিয়ে পানি পোনে ১ লিটার হলে নামিয়ে ছেঁকে ঠাণ্ডা করতে হবে।

জিরা পানির পান করতে এটি চাইলে কুসুম গরম বা বরফ শীতল দুই ভাবেই খাওয়া যায়। আরো সুস্বাদু করার জন্য এর সঙ্গে একটু চিনি, বিট লবন, গোল মরিচ গুঁড়ো, লেবুর রস, ধনে পাতা/পুদিনা পাতা কুচি ও চাইলে কাঁচা আম যোগ করে ব্লেন্ড করে নেয়া যায়। নিম্নে জিরার শরবত তৈরি করার পদ্ধতি উল্লেখ করলাম ।

উপকরণ

  • তেঁতুল গুলা ২ টেবিল চামচ
  • আখের গুড় ৫ টেবিল চামচ
  • চিনি ২ টেবিল চামচ
  • লেবুর রস ১ টেবিল চামচ
  • জিরা হালকা করে ভাজা ২ চা চামচ
  • বিট লবণ ১ চা চামচ
  • পানি ৬ কাপ
  • সাদা গোল মরিচ গুড়াা হাফ চামচ প্রস্তুত

প্রণালী

জিরা পানির প্রথমে আখের গুড় ও চিনি পানিতে গুলে নিন। তারপর তেঁতুলের মাড় ও লেবুরস মিশিয়ে ছেকে নিন। এবার বাকি সমস্ত উপকরণ একসাথে মিশিয়ে বরফ কুচি দিয়ে গ্লাসে ঢেলে পরিবেশন করুন জিরা শরবত।

কালো জিরার ও জিরা ঔষধি গুনাগুণ-শেষ কথাঃ

উপরে উক্ত আর্টিকেলে আজ আপনাদের সাথে আলোচনার মুখ্য বিষয় ছিল জিরা ও কালো জিরার ঔষধি গুনাগুণ সে সম্বন্ধে। সাথে আরো আলোচনা করেছি জিরা ও কালো জিরার উপকরিতা এর বিভিন্ন তথ্য সম্বন্ধে।আশা করি আজকের আর্টিকেলটি পড়ে আপনি উপকৃত হয়েছেন এবং আপনার ভালো লেগেছে।এমনই শিক্ষনীয় আর্টিকেল প্রতি দিন পেতে নিয়মিত আমাদের ওয়েব সাইটটি ভিজিট করবেন। এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।  

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url